• শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১  |   ৩৯ °সে
  • বেটা ভার্সন
sonargao

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবিতে ৪০ অভিবাসীর মৃত্যুশঙ্কা

  আন্তর্জাতিক ডেস্ক

১০ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ১৩:০২
লিবিয়ায় নৌকাডুবি
লিবিয়ায় অভিবাসীদের বহনকারী নৌকা। (ছবিসূত্র : দ্য ইকোনমিক টাইমস)

আফ্রিকার দেশ লিবিয়া উপকূল থেকে ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপ যাওয়ার পথে নৌকা ডুবে অন্তত ৪০ অভিবাসীর মৃত্যু হয়েছে বলে আশঙ্কা করছে জাতিসংঘ। তাছাড়া এখন পর্যন্ত জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে আরও কমপক্ষে ২৫ জনকে।

সংস্থাটির কর্মকর্তারা জানান, তারা স্থানীয় একটি সহায়তাকারী সংগঠনের কাছ থেকে জেনেছেন যে; উদ্ধারকৃত এক অভিবাসী চিৎকার করে বলেছিলেন, নৌকার যাত্রীরা ইতোমধ্যে মারা গেছেন।

লিবিয়া কোস্টগার্ডের মুখপাত্র আয়ুব গাসিম বার্তা সংস্থা 'এপি'কে বলেছেন, 'সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় সময় বিকালে ডুবে যাওয়া নৌকাটিতে নারী ও শিশুসহ অন্তত ৬৫ অভিবাসী ছিলেন। যাদের মধ্যে বেশিরভাগ সুদানের নাগরিক। তাছাড়া যারা এখনো নিখোঁজ কিংবা সাগরে ডুবে গেছে তাদের সংখ্যা নেহাতই কম করে হলেও ১৫ থেকে ২০ জনের মতো হবে।'

নিখোঁজদের সন্ধানে অভিযান অব্যাহত আছে উল্লেখ করে কোস্টগার্ডের এই মুখপাত্র আরও বলেন, 'আমরা এখন পর্যন্ত একজন নারী ও শিশুসহ মোট পাঁচটি মরদেহ উদ্ধার করেছি। এটা নিশ্চিত যে তারা সকলেই মরক্কোর অধিবাসী। মরদেহগুলো পশ্চিমাঞ্চলীয় খমস এবং ত্রিপোলি থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার পূর্ব উপকূল থেকে পাওয়া যায়। তাছাড়া নিহত অন্য তিনজন- মরক্কো, সোমালিয়া এবং সুদানের অধিবাসী।'

আরও পড়ুন :- পার্লামেন্টে বরিসের আগাম নির্বাচনের প্রস্তাবও নাকচ

এর আগে গত মাসে দুটি নৌকায় করে প্রায় তিন শতাধিক অভিবাসী লিবিয়া থেকে ইউরোপ যাচ্ছিলেন। পথে ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে অন্তত দেড় শতাধিক লোকের মৃত্যু হয়। এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারিতে লিবিয়া থেকে একই পথে ইউরোপ যাওয়ার সময় আরও কমপক্ষে ১৭ অভিবাসীর প্রাণহানি হয়। তাছাড়া গত মে মাসে তিউনিসিয়া থেকে ইউরোপ যাওয়ার পথে নারী ও শিশুসহ আরও অন্তত ৬৫ অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃত্যু হয়।

ওডি/কেএইচআর

  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া

 

সম্পাদকীয় কার্যালয় 

১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।

যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702 

ই-মেইল: [email protected]

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড