• শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১  |   ২৯ °সে
  • বেটা ভার্সন
sonargao

সংক্রামক ও গৃহস্থালি বর্জ্য একত্রে নেবে না ডিএনসিসি

  নিজস্ব প্রতিবেদক

০৭ জুলাই ২০২০, ১৪:০১
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ছবি : সংগৃহীত)

পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী মঙ্গলবার (৭ জুলাই) শেষ হচ্ছে সংক্রামক বর্জ্য ও গৃহস্থালি বর্জ্য একত্রে ফেলার শেষ দিন। এরপর থেকে বাসা থেকে সংক্রামক বর্জ্য আর গৃহস্থালির বর্জ্য একত্রে পেলে তা সংগ্রহ করবে না ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)।

করোনা সংক্রমণ রোধেই এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এর আগে গত ২৩ জুন মেয়র আতিকুল ইসলাম ঘোষণা দিয়েছিলেন ৭ জুলাই এর পর থেকে যে বাসার গৃহস্থালির বর্জ্যের সাথে সংক্রামক বর্জ্য (মাস্ক, পিপিই, হ্যান্ডগ্লাভস, রোগীর ব্যবহৃত টিস্যু, গগলস, হেড-কভারসহ অন্যান্য সংক্রমণ বর্জ্য) মেশালে বা একই বিনে থাকলে সেই বাসার বর্জ্য সংগ্রহ করবে না ডিএনসিসির প্রাইমারী ওয়েস্ট কালেক্টর (পিডব্লিউসি)।

এরকম নির্দেশনা ডিএনসিসির প্রতিটি ওয়ার্ডের পিডব্লিউসিদের পাঠানো হয়েছে। এছাড়া নগরবাসীকে এই কাজে উদ্বুদ্ধ করতে কোথাও কোথাও বিশেষ পলিথিন ব্যাগ দিয়েছে ডিএনসিসি।

ডিএনসিসির পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে প্রায় প্রতিটি ওয়ার্ডেই এই ব্যাগ দেওয়া হয়েছে। মোট ৩ লাখ ব্যাগ সরবরাহ করা হয়েছে। যদিও বাসা-বাড়ির সংখ্যা এর চাইতে কয়েক গুণ বেশি। তবে এই ব্যাগ সরবরাহকে প্রতীকী হিসেবে উল্লেখ করেছেন ডিএনসিসির কর্মকর্তারা। এর মাধ্যমে যেনো নগরবাসী সচেতন হয় এবং নিজেরাই আলাদা ব্যাগ কিনে সেখানে গৃহস্থালি বর্জ্য ও সংক্রামক বর্জ্য আলাদা করে দেন।

এ বিষয়ে ডিএনসিসির প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এম সাইদুর রহমান বলেন, ব্যাগ দেয়াটা ছিল মানুষকে উদ্বুদ্ধ করার জন্য। আমরা গত ২৩ জুনের পর সব এলাকায় লিফলেট দিয়েছি, মসজিদে মসজিদে মুসল্লিদের মাধ্যমে এই মেসেজ দিয়েছি। তাছাড়া এলাকায় এলাকায় মাইকিং করেছি। যেন মানুষ নিজেদের সুরক্ষার কথা চিন্তা করে সংক্রামক বর্জ্যগুলো আলাদা রাখে। আমাদের পিডব্লিউসি কর্মীরা সপ্তাহে শনি ও মঙ্গলবার এই বর্জ্য নিয়ে যাবে।

  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া

 

সম্পাদকীয় কার্যালয় 

১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।

যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702 

ই-মেইল: [email protected]

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড