স্বাস্থ্য ডেস্ক
ড. অ্যান্ড্রুর রোগীদেরকে প্রতিদিন ৩-৪ বার ১৫০০ মিলিগ্রাম করে ভিটামিন সি-র ডোজ ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে দেওয়া হচ্ছে। যা সাধারণ মাত্রার চেয়ে ১৬ গুন বেশি। সাধারণত একজন পুরুষকে প্রতিদিন ৯০ গ্রাম আর একজন নারীকে প্রতিদিন ৭৫ গ্রাম ভিটামিন সি দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
ড. অ্যান্ড্রু জানান, চীনের হাসপাতালগুলোতে করোনারোগীদেরকে উচ্চমাত্রার ভিটামিন সি-র ডোজ দিয়ে সুস্থ করা হয়েছিলো। সেখানে থেকেই তিনি অনুপ্রাণিত হয়ে তার রোগীদেরকেও ভিটামিন সি-র উচ্চ ডোজ দিচ্ছেন।
চীনের সাংহাইয়ের রুইজিন হাসপাতালের জরুরি ওষুধ বিভাগের প্রধান ডা. এনকিয়ান মাও ৩৫৯ জন কোভিড-১৯ রোগীকে উচ্চ মাত্রার ভিটামিন সি-র ডোজ দিয়ে সুস্থ করেছেন। তিনি ওই রোগীদের প্রতিদিন ১০ হাজার থেকে ২০ হাজার মিলিগ্রাম করে ভিটামিন সি-র ডোজ দিতেন। এভাবে তাদেরকে ৭-১০ দিন ভিটামিন সি-র ডোজ দেওয়ার পর তারা সকলেই সুস্থ হয়ে উঠেছেন। তার রোগীদের একজনও মারা যায়নি। তিনি গত ১০ বছর ধরে সেপসিস, অগ্নাশয়ের রোগ এবং সার্জারিজনিত ক্ষত শুকানোর চিকিৎসায় উচ্চমাত্রার ভিটামিন সি-র ডোজ দিয়ে চিকিৎসা করে আসছেন।
তবে শুধু নিউইয়র্কের ড. অ্যান্ড্রু জি ওয়েবারই নন বরং আরো অসংখ্য ডাক্তারই এখন করোনারোগীদের চিকিৎসায় উচ্চ মাত্রার ভিটামিন সি-র ডোজ প্রয়োগ করছেন। তবে একেকজন একেক মাত্রায় এই ডোজ দিচ্ছেন।
নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া
সম্পাদকীয় কার্যালয়
১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।
যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702
ই-মেইল: [email protected]
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড