সাইফুল ইসলাম, শরীয়তপুর
শরীয়তপুর সদর উপজেলার কোনো কাজী বাল্য বিবাহ সম্পাদন করলে বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন ১১ ধারায় কাজীর সনদ বাতিলসহ কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড প্রদান করা হবে বলে জানিয়েছেন শরীয়তপুর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র।
আজ মঙ্গলবার (৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টায় বিনোদপুর বাছারকান্দিতে বাল্য বিবাহর উদ্যোগ গ্রহণ করায় চরের কান্দির জাহিদ মোল্লার অভিভাবক ইদ্রিস আলী মোল্লাকে (৭০) বাল্য বিবাহ আইন ২০১৭ এর ৮ ধারায় ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।
জানা যায়, অষ্টম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক ছাত্রীর সাথে বাল্য বিবাহ সম্পাদনার আয়োজন করলে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শরীয়তপুর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।
এ সময় সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র বলেন, অভিভাবক, কাজীসহ যদি কেউ বাল্য বিবাহ সম্পাদনা করেন তবে তাদেরকে বিধি অনুযায়ী কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড প্রদান করা হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, সদর উপজেলার কোনো কাজী যদি বাল্য বিবাহ সম্পাদনা করেন তবে তার লাইসেন্স বাতিলসহ কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড প্রদান করা হবে।
উল্লেখ্য, ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার সময় পালং মডেল থানার সন্তোষপুর পুলিশ ফাঁড়ির এসআই লিটন মোল্লাসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া
সম্পাদকীয় কার্যালয়
১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।
যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702
ই-মেইল: [email protected]
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড