• মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১  |   ২৬ °সে
  • বেটা ভার্সন
sonargao

মির্জাপুরের বেকারত্বের হার কমাচ্ছে গড়াইল শিল্পাঞ্চল

  শাহ্ সৈকত মুন্না, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল)

২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১, ১২:৫৮
মির্জাপুর
ছবি : সংগৃহীত

লৌহজং ও বংসাই নদীর তীরে গড়ে ওঠা মির্জাপুর উপজেলার একটি ঐতিহ্যবাহী ইউনিয়ন গোড়াই ইউনিয়ন। টাঙ্গাইল জেলাধীন মির্জাপুর উপজেলাটি ব্যবসা বান্ধব উপজেলা। এখানকার, ব্যবসায়ীরা নির্ভয়ে-নির্ভিঘ্নে ব্যবসা-বানিজ্য করতে পারে। আইন-শৃঙ্খলা স্বাভাবিক। তাই এই উপজেলার গোড়াই হাটুভাঙ্গা নামক স্থানে শিল্পাঞ্চল গড়ে উঠেছে।

জানা গেছে, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃক পরিচালিত আদমশুমারি ২০১১ অনুযায়ী, গোড়াই ইউনিয়নের মোট জনসংখ্যা ৫৭,৮৯৭ জন এবং আয়তন ২৯.৫৫ (বর্গ কি. মি.)। ঢাকা থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার পশ্চিমের গোড়াই শিল্পাঞ্চল অবস্থিত। ১৯৬২ সালে তৎকালীন পাকিস্তান আমলে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার গোড়াই শিল্পাঞ্চলে প্রথম টাঙ্গাইল কটন মিল প্রতিষ্ঠিত হয়।

চালুর প্রায় ৩২ বছর পর ১৯৯৪ সালে লোকসানের মুখে প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ হয়ে যায়। এই মিলে হাই কোয়ালিটির ৮০, ৬০, ৭০ ও ৪০ কাউন্টের সুতা উৎপাদন হতো। মিলের উন্নত মানের সুতা উৎপাদন হওয়ায় দেশে-বিদেশে রফতানি করে সরকার প্রচুর বৈশ্বিক মুদ্রা আয় করে। দুই ইউনিটি মিলে এলাকার ৩ থেক ৪ হাজার শ্রমিক-কর্মচারী কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিল। মিলটিকে ঘিরে এখানে গড়ে ওঠে একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি মাদ্রাসা, একটি ডাকঘর, পল্লী বিদ্যুৎ সাব স্টেশনসহ বিভিন্ন স্থাপনা। এরপর থেকেই গোড়াইতে আসতে থাকে একের পর এক মিল কারখানা। নাহিদ কটন মিল, উত্তরা স্পিনিং মিল, শিরীন স্পিনিং মিল, মাছাফি ব্রেড এন্ড বিস্কুট, খাঁন গানমেন্স, ইউদ স্পিনিং মিল ইত্যাদি।

গোড়াই শিল্পাঞ্চলে ছোট বড় মিলিয়ে প্রায় ৩০টি মিল রয়েছে। এই শিল্পাঞ্চল এলাকায় বাংলাদেশের প্রায় ২০টি জেলা থেকে মানুষ চাকরি করতে আসে। বেশকিছু মিল কৃষি জমির ওপর গড়ে উঠেছে। কিছু মিল আংশিক কৃষি জমিতে গড়ে উঠেছে। এসব মিলের কারনে দেশের বেকারত্বের হার কমছে। এলাকার মানুষ বাসাভাড়ার ব্যবসা করে সাবলম্বি হয়েছে। এই মিল গুলোতে চাকরি করতে আসা কিছু শ্রমিক অসাধু চক্রের কারণে চুরি এবং নেশার মত অপকর্মের সাথে জড়িয়ে পরে।

গোড়াই ইউনিয়রেন চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) মো. আদিল খান জানান গোড়াই ইউনিয়নে ছোট বড় মিলিয়ে প্রায় ৩০টির মত মিল রয়েছে যাতে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ এসে চাকরি করছে। মিলগুলোর জন্য স্থানীয় কর্মহীন মানুষও আজ কাজ পেয়েছেন। মিলগুলোর জন্য গোড়াই ইউনিয়নের রাস্তাঘাট, হাটবাজারের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। পরিবেশ রক্ষার্থে মিল মালিকরা পদক্ষেপ নিলেই পরিবেশ ও নদী পানি নষ্ট হবে না।

লৌহজং ও বংসাই নদীর তীরে গড়ে ওঠা মির্জাপুর উপজেলার একটি ঐতিহ্যবাহী ইউনিয়ন গোড়াই ইউনিয়ন। টাঙ্গাইল জেলাধীন মির্জাপুর উপজেলাটি ব্যবসা বান্ধব উপজেলা। এখানকার, ব্যবসায়ীরা নির্ভয়ে-নির্ভিঘ্নে ব্যবসা-বানিজ্য করতে পারে। আইন-শৃঙ্খলা স্বাভাবিক। তাই এই উপজেলার গোড়াই হাটুভাঙ্গা নামক স্থানে শিল্পাঞ্চল গড়ে উঠেছে।

জানা গেছে, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃক পরিচালিত আদমশুমারি ২০১১ অনুযায়ী, গোড়াই ইউনিয়নের মোট জনসংখ্যা ৫৭,৮৯৭ জন এবং আয়তন ২৯.৫৫ (বর্গ কি. মি.)। ঢাকা থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার পশ্চিমের গোড়াই শিল্পাঞ্চল অবস্থিত। ১৯৬২ সালে তৎকালীন পাকিস্তান আমলে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার গোড়াই শিল্পাঞ্চলে প্রথম টাঙ্গাইল কটন মিল প্রতিষ্ঠিত হয়।

চালুর প্রায় ৩২ বছর পর ১৯৯৪ সালে লোকসানের মুখে প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ হয়ে যায়। এই মিলে হাই কোয়ালিটির ৮০, ৬০, ৭০ ও ৪০ কাউন্টের সুতা উৎপাদন হতো। মিলের উন্নত মানের সুতা উৎপাদন হওয়ায় দেশে-বিদেশে রফতানি করে সরকার প্রচুর বৈশ্বিক মুদ্রা আয় করে। দুই ইউনিটি মিলে এলাকার ৩ থেক ৪ হাজার শ্রমিক-কর্মচারী কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিল। মিলটিকে ঘিরে এখানে গড়ে ওঠে একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি মাদ্রাসা, একটি ডাকঘর, পল্লী বিদ্যুৎ সাব স্টেশনসহ বিভিন্ন স্থাপনা। এরপর থেকেই গোড়াইতে আসতে থাকে একের পর এক মিল কারখানা। নাহিদ কটন মিল, উত্তরা স্পিনিং মিল, শিরীন স্পিনিং মিল, মাছাফি ব্রেড এন্ড বিস্কুট, খাঁন গানমেন্স, ইউদ স্পিনিং মিল ইত্যাদি।

গোড়াই শিল্পাঞ্চলে ছোট বড় মিলিয়ে প্রায় ৩০টি মিল রয়েছে। এই শিল্পাঞ্চল এলাকায় বাংলাদেশের প্রায় ২০টি জেলা থেকে মানুষ চাকরি করতে আসে। বেশকিছু মিল কৃষি জমির ওপর গড়ে উঠেছে। কিছু মিল আংশিক কৃষি জমিতে গড়ে উঠেছে। এসব মিলের কারনে দেশের বেকারত্বের হার কমছে। এলাকার মানুষ বাসাভাড়ার ব্যবসা করে সাবলম্বি হয়েছে। এই মিল গুলোতে চাকরি করতে আসা কিছু শ্রমিক অসাধু চক্রের কারণে চুরি এবং নেশার মত অপকর্মের সাথে জড়িয়ে পরে।

আরও পড়ুন : স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনা ধামাচাপা দিতে অর্ধলক্ষ টাকার বাণিজ্য

গোড়াই ইউনিয়রেন চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) মো. আদিল খান জানান গোড়াই ইউনিয়নে ছোট বড় মিলিয়ে প্রায় ৩০টির মত মিল রয়েছে যাতে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ এসে চাকরি করছে। মিলগুলোর জন্য স্থানীয় কর্মহীন মানুষও আজ কাজ পেয়েছেন। মিলগুলোর জন্য গোড়াই ইউনিয়নের রাস্তাঘাট, হাটবাজারের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। পরিবেশ রক্ষার্থে মিল মালিকরা পদক্ষেপ নিলেই পরিবেশ ও নদী পানি নষ্ট হবে না।

ওডি/এফই

আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি দৈনিক অধিকারকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া

 

সম্পাদকীয় কার্যালয় 

১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।

যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702 

ই-মেইল: [email protected]

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড