• বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১  |   ২৭ °সে
  • বেটা ভার্সন
sonargao

টেস্টে বাংলাদেশের যত জয়

  মোস্তফা মাহমুদ অপু

২০ আগস্ট ২০১৯, ১৯:১০
বাংলাদেশ ক্রিকেট দল
বাংলাদেশ ক্রিকেট দল (ছবি: সংগৃহীত)

বাংলাদেশের টেস্ট খেলার ইতিহাস ১৯ বছরের। ১৯৯৯ সালে প্রথমবার বিশ্বকাপে অংশগ্রহণের পরের বছরই টেস্ট স্ট্যাটাস পায় টাইগাররা। এ ১৯ বছরে ১১৪টি টেস্ট খেলে ১৩টিতে জয় পায় বাংলাদেশ। এছাড়া ১৬টিতে ড্র করে ও বাকি ৮৫টি ম্যাচেই পরাজয় বরণ করে।

২০০০ সালের ১০ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ভারতের বিপক্ষে নাইমুর রহমানের নেতৃত্বে প্রথমবার টেস্ট খেলতে নামে বাংলাদেশ। প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসেই ব্যাটিংয়ে নেমে আমিনুল ইসলামের শতকে স্কোরবোর্ডে ঠিক ৪০০ রান তোলে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ৯১ রানে অলআউট হলে ৯ উইকেটে ম্যাচ হেরে যায় বাংলাদেশ।

হার দিয়ে শুরু করা বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো হার এড়ায় নিজেদের ষষ্ঠ ম্যাচে। ২০০১ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথমবার টেস্ট ড্র করে তারা। তবে প্রথম জয় পেতে টাইগারদের অপেক্ষা করতে হয় দীর্ঘ ৫ বছর ও ৩৪ টেস্ট। ৩৫তম টেস্টে জিম্বাবুয়েকে ২২৬ রানে হারিয়ে টেস্ট জয়ের স্বাদ পায় তারা। এরপর আরও ১২ বার টেস্ট জয়ের স্বাদ পেয়েছে বাংলাদেশ। আসুন জেনে নেই বাংলাদেশে জয় পাওয়া ১৩টি টেস্ট ম্যাচ সম্পর্কে।

১ম জয় (বিপক্ষ জিম্বাবুয়ে)

২০০৫ সালের ৬ নভেম্বর চট্টগ্রামের এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে হাবিবুল বাশারের নেতৃত্বে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খেলতে নামে বাংলাদেশ। জাবেদ ওমর, হাবিবুল বাশার, রাজিন সালেহ ও মোহাম্মাদ রফিকের অর্ধশতকে ৪৮৮ রানের পাহাড় গড়ে বাংলাদেশ। বাশার ৯৪, রাজিন ৮৯, রফিক ৬৯ ও জাবেদ ৫৬ রান করেন। এছাড়া খালেদ মাসুদ ৪৯ ও মাশরাফি ৪৮ রান করেন। জবাবে তাতেন্দা তাইবুর ৯২ ও এল্টন চিগাম্বুরার ৭১ রানে ভর করে ৩১২ রান সংগ্রহ করে জিম্বাবুয়ে। বাংলাদেশের হয়ে মাশরাফি ৩টি ও রফিক ৫টি উইকেট শিকার করেন।

দ্বিতীয় ইনিংসে হাবিবুল বাশারের ৫৫ রানের ওপর ভর করে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২০৪ রান। ফলে জিম্বাবুয়ের সামনে টার্গেট দাঁড়ায় ৩৮১ রানের। তবে স্পিনার এনামুল হকের ঘূর্ণিতে ১৫৪ রানেই গুঁটিয়ে যায় আফ্রিকার দলটি। একাই ৬ উইকেট তুলে নেন এনামুল। ফলে ২২৬ রানের ঐতিহাসিক জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ। বাংলাদেশের প্রথম জয়ের নায়ক নির্বাচিত হন এনামুল হক।

দ্বিতীয় জয় ( বিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ)

টেস্টে বাংলাদেশের দ্বিতীয় জয়টি আসে বিদেশের মাটিতে। ২০০৯ সালে নিজেদের ৬০তম টেস্টে মাশরাফির নেতৃত্বে দ্বিতীয় জয়টি পায় বাংলাদেশ। এছাড়া ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দুই ম্যাচের সিরিজের দুইটিতেই হারিয়ে প্রথমবার কোনো দলকে হোয়াইটওয়াশ করার কৃতিত্ব অর্জন করে বাংলাদেশ। সিরিজের প্রথম টেস্টে ৯৫ রানের জয় পায় বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসে সবার মিলিত চেষ্টায় ২৩৮ রান করে মাশরাফি বাহিনী। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৯ রান করেন মাশরাফি। জবাবে ৩০৭ রানে অলআউট হয় উইন্ডিজরা।

৬৯ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নামে সফরকারীরা। তামিমের শতক ও জুনায়েদ সিদ্দিকীর অর্ধশতকে ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ। ৩৪৫ রানে থামে দ্বিতীয় ইনিংস। তবে মাহমুদউল্লাহ ও সাকিবের ঘূর্ণিতে ১৮১ রানেই গুঁটিয়ে যায় ক্যারবিয়ানরা। ফলে ৯৫ রানে ম্যাচ জিতে নেয় বাংলাদেশ। মাহমুদউল্লাহ ৫টি ও সাকিব ৩টি উইকেট শিকার করেন। ম্যাচসেরা হন তামিম ইকবাল।

তৃতীয় জয় (বিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ)

প্রথম জয়ের জন্য ৩৫ টেস্ট ও দ্বিতীয় জয়ের জন্য ২৫ টেস্ট অপেক্ষা করতে হলেও বাংলাদেশ তৃতীয় জয় পায় দ্বিতীয় জয়ের পরের ম্যাচেই। সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে স্বাগতিকদের ৪ উইকেটে হারায় টাইগাররা। প্রথম ইনিংসে ব্যাট করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সংগ্রহ করে ২৩৭ রান। এনামুল, সাকিব ও মাহমুদউল্লাহ প্রত্যেকেই শিকার করেন ৩টি করে উইকেট। জবাবে ২৩ রানে থামে বাংলাদেশ। রকিবুল ৪৪ ও মুশফিক করেন ৪৮ রান।

দ্বিতীয় ইনিংসে সাকিবের বোলিং তোপে ২০৯ রানে শেষ হয় উইন্ডিজদের ইনিংস। সাকিবের শিকার ৫ উইকেট। ২১৫ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে সাকিবের অপরাজিত ৯৬ রানের ওপর ভর করে ৪ উইকেটে জয় পায় বাংলাদেশ। ম্যাচসেরা হন সাকিব আল হাসান।

৪র্থ জয় (বিপক্ষ জিম্বাবুয়ে)

২০১৩ সালে জিম্বাবুয়ের হারারাতে নিজদের চতুর্থ টেস্ট জিতে বাংলাদেশ। ম্যাচটি বাংলাদেশ ১৪৩ রানে জিতে নেয়। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ৩৯১ রানে। সাকিব ৮১, নাসির ৭৭ ও মুশফিক ৬০ রান করেন। জবাবে জিম্বাবুয়ে থামে ২৮২ রানে।

১০৯ রানের লিড নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নামে বাংলাদেশ। এ ম্যাচেও অর্ধশতক হাঁকান সাকিব, মুশফিক ও নাসির। এ তিন ব্যাটসম্যান করেন যথাক্রমে ৫৯, ৯৩ ও ৬৭ রান। ৪০১ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে জিম্বাবুয়ে ২৫৭ রানেই গুঁটিয়ে যায়। ফলে ১৪৩ রানের জয় পায় বাংলাদেশ। ম্যাচসেরা হন মুশফিকুর রহীম।

৫ম জয় (বিপক্ষ জিম্বাবুয়ে)

২০১৪ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলে বাংলাদেশ। তিনটিতে জয় নিয়ে জিম্বাবুয়েকে হোয়াইটওয়াশ করে টাইগাররা। সিরিজের প্রথম ম্যাচে মিরপুরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে জিম্বাবুয়ে। সফরকারীরা ২৪০ রান অলআউট হয়। বাংলাদেশের পক্ষে সাকিব নেন ৬ উইকেট। মুশফিকের ৬৪, মাহমুদউল্লাহ ৬৩ ও মমিনুলের ৫৩ রানের ওপর ভর করে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২৫৪ রান।

দ্বিতীয় ইনিংসে বিধ্বংসী রূপ নেয় তাইজুল ইসলাম। মাত্র ৩৯ রানেই ৮ উইকেট শিকার করেন তিনি। ফলে জিম্বাবুয়ে অলআউট হয় মাত্র ১১৪ রানে। তবে ১০১ রানের টার্গেট টপকাতেও বাংলাদেশকে হারাতে হয়েছে ৭ উইকেট। তিন উইকেটের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ। ম্যাচসেরা হন তাইজুল ইসলাম।

৬ষ্ঠ জয় (বিপক্ষ জিম্বাবুয়ে)

খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচ খেলতে নামে। এ ম্যাচে আগে ব্যাট করে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ৪৩৩ রান। সাকিব ১৩৭ ও তামিম ১০৯ রান করেন। জবাবে মাসাকাদজা ও চাকাবার শতকে জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৩৬৮ রান। সাকিব নেন ৫ উইকেট ও তাইজুল নেন ৩ উইকেট।

দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশ করে ২৪৮ রান। দলের হয়ে মাহমুদউল্লাহ ৭১, মুমিনুল ৫৪ ও শুভাগত করেন ৫০ রান। অন্যদিকে জিম্বাবুয়ে অলআউট হয় ১৫১ রানে। ফলে ১৬২ রানের বড় জয় পায় বাংলাদেশ। এ ইনিংসেও তাইজুল ৩ ও সাকিব ৫ উইকেট নেন। ম্যাচসেরা হন সাকিব।

৭ম জয় (বিপক্ষ জিম্বাবুয়ে)

সিরিজের তৃতীয় ম্যাচ অনুষ্ঠিত চট্টগ্রামে। এ ম্যাচের প্রথম ইনিংসে তামিম ও ইমরুল ২২৪ রানের ওপেনিং পার্টনারশিপ গরে তোলেন। এ দুইজনের শতকে বাংলাদেশ ৫০৩ রানের সংগ্রহ পায়। এছাড়া সাকিব করেন ৭১ রান। প্রথম ইনিংসে জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ৩৭৪ রান। লেগ স্পিনার জুবায়ের হোসেন তুলে নেন ৫ উইকেট।

দ্বিতীয় ইনিংসে মুমিনুলের অপরাজিত ১৩১ ও আমিমের ৬৫ রানে বাংলাদেশের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৩১৯ রান। ৪৪৯ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে জিম্বাবুয়ে থামে ২৬২ রানে। ফলে ১৮৬ রানের বড় জয় পায় বাংলাদেশ। ম্যাচসেরা হন মুমিনুল হক।

৮ম জয় (বিপক্ষ ইংল্যান্ড)

শক্তিশালী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো টেস্ট জয়ের স্বাদ পায় বাংলাদেশ। ২০১৬ সালে মিরপুরে সফরকারী ইংল্যান্ডকে ১০৮ রানে হারায় বাংলাদেশ। অভিষেক টেস্ট খেলতে নেমেই ম্যাচসেরা হন মেহেদি হাসান মিরাজ। ম্যাচে প্রথম ইনিংসে তামিমের শতক ও মুমিনুলের অর্ধশতকে ২২০ রান করে বাংলাদেশ। জবাবে ২৪৪ রানে থামে ইংলিশরা। মেহেদি হাসান মিরাজ তুলে নেন ৬ উইকেট।

দ্বিতীয় ইনিংসে কায়েসের ৭৮ রানে ভর করে ২৯৬ রান করে বাংলাদেশ। ২৭৩ রানের টার্গেটে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৬৪ রানেই অলআউট হয়ে যায় ইংল্যান্ড। দ্বিতীয় ইনিংসেও ৬ উইকেট শিকার করেন মিরাজ। বাকি ৪ উইকেট যায় সাকিবের ঝুলিতে।

৯ম জয় (বিপক্ষ শ্রীলঙ্কা)

নিজেদের ১০০তম টেস্ট স্মরণীয় করে রাখে টাইগাররা। কলম্বোয় শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে নিজেদের ৯ম জয় তুলে নেয় টাইগার বাহিনী। ব্যাটিংয়ে নেমে চান্দিমালের ১৩৮ রানের ওপর ভর করে ৩৩৮ রান সংগ্রহ করে লঙ্কানরা। ব্যাটিংয়ে নেমে পাল্টা জবাব দেয় বাংলাদেশ। সাকিবের ১১৬ রানের ওপর ভর করে সংগ্রহ করে ৪৬৭ রান। লিড পায় ১২৯ রানের।

দ্বিতীয় ইনিংসেও ভালো সংগ্রহ পায় শ্রীলঙ্কা। দিমুথ করুণারত্নের শতকে ৩১৯ রান করে তারা। তবে বাংলাদেশের সামনে টার্গেট দাঁড়ায় ১৯১ রানের। তামিম ইকবালের ৮২ রানে ৬ উইকেট হারিয়েই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ।

১০ম জয় (বিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া)

বাংলাদেশের ১০ম টেস্ট জয়ও স্মরণীয় জয়। মিরপুরে শক্তিশালী অস্ট্রেলিয়াকে ২০ রানে হারায় বাংলাদেশ। আগে ব্যাট করে সাকিবের ৮৪ ও তামিমের ৭১ রানে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২৬০ রান। জবাবে অস্ট্রেলিয়া অলআউট হয় ২১৭ রানে। সাকিব পান ৫ উইকেট ও মিরাজ পান ৩ উইকেট।

দ্বিতীয় ইনিংসেও জ্বলে উঠেন তামিম। খেলেন ৭৮ রানের ইনিংস। বাংলাদেশ থামে ২২১ রানে। অস্ট্রেলিয়ার সামনে টার্গেট দাঁড়ায় ২৬৫ রানের। ওয়ার্নার ১১২ রান করলেও সাকিবের ঘূর্ণিতে ২৪৪ রানে অলআউট হয় অজিরা। ফলে ২০ রানের জয় পায় বাংলাদেশ। এবারও ৫ উইকেট তুলে নেন সাকিব। অন্যদিকে তাইজুলের শিকার ৩ ও মিরাজের শিকার করে ২ উইকেট।

১১তম জয় ( বিপক্ষ জিম্বাবুয়ে)

বাংলাদেশের ১১তম জয়টি আসে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। মিরপুরে জিম্বাবুয়েকে ২১৮ রানে হারায় বাংলাদেশ।আগে ব্যাট করে মুশফিকের ২১৯ ও মুমিনুলের ১৬১ রানের ওপর ভর করে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ৫২২ রান। জবাবে জিম্বাবুয়ে থামে ৩০৪ রানে। তাইজুল নেন ৫ উইকেট ও মিরাজ নেন ৩ উইকেট।

দ্বিতীয় ইনিংসে মাহমুদউল্লাহর ১০১ রানের ৬ উইকেট ২২৪ রান করে ইনিংস ঘোষণা করে বাংলাদেশ। ৪৪৩ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে জিম্বাবুয়ে থামে ২২৪ রানে। দ্বিতীয় ইনিংসে মিরাজ নেন ৫ উইকেট। ম্যাচসেরা হন মুশফিক।

১২তম জয় (বিপক্ষ জিম্বাবুয়ে)

বাংলাদেশের ১২তম জয়টি আসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ স্টেডিয়ামে উইন্ডিজদের ৬৪ রানে হারায় টাইগাররা। আগে ব্যাট করে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ৩২৪ রান। মুমিনুল করেন ১২০ রান। জবাবে উইন্ডিজ ইনিংস থামে ২৪৬ রানে। অভিষিক্ত স্পিনার নাইম হাসান শিকার করেন ৫ উইকেট।

দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পরে বাংলাদেশ। মাত্র ১২৫ রানেই গুঁটিয়ে যায় তারা। ২০৪ রানের মামুলী টার্গেট দিয়েও জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ। জিম্বাবুয়েকে অলআউট করেন ১৩৯ রান। তাইজুল ইসলাম একাই শিকার করেন ৬ উইকেট।

১৩তম জয় (বিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ)

নিজেদের ১১২তম ম্যাচে প্রথমবার ইনিংস ব্যবধানে জয় পায় বাংলাদেশ। মিরপুরে উইন্ডিজকে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে এক ইনিংস ও ১৮৪ রানে হারায় টাইগাররা। প্রথম ইনিংসে ব্যাট করে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ৫০৮ রান। দলের হয়ে মাহমুদউল্লাহ ১৩৬, সাদমান ৭৬ ও লিটন দাস ৫৪ রান করেন। জবাবে ১১১ রান করেই অলআউট হয় উইন্ডিজ। মেহেদি হাসান মিরাজ শিকার করেন ৭ উইকেট ও সাকিব নেন ৩ উইকেট।

দ্বিতীয় ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে আবারও ব্যাটিংয়ে পাঠায় বাংলাদেশ। এবার তারা অলআউট হয় ২১৩ রানে। মিরাজ এবার শিকার করেন পাঁচ উইকেট। এছাড়া তাইজুল শিকার করেন ৩ উইকেট।

ওডি/এমএমএ

  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া

 

সম্পাদকীয় কার্যালয় 

১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।

যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702 

ই-মেইল: [email protected]

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড