ক্রীড়া ডেস্ক
চার দিন আগেই নবাগত দল বসুন্ধরা কিংসের শিরোপা উদযাপনের মধ্য দিয়ে পর্দা নামল ঘরোয়া ফুটবলের সবচেয়ে বড় টুর্নামেন্ট বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)। টুর্নামেন্টের ২০১৮-১৯ মৌসুমে কম ঘটনার জন্ম হয়নি।
বিপিএলের ১১তম আসরে প্রথমবার খেলতে নেমেছিল দুইটি দল। যার একটি বসুন্ধরা কিংস ও অপরটি নোফেল স্পোটিং ক্লাব। প্রথমবারের মতো টুর্নামেন্টে অংশ নিয়ে সবাইকে চমকে দিয়ে শিরোপা ঘরে তুলে নীলফামারীর ক্লাব বসুন্ধরা কিংস। তবে নোফেল অবনমন এড়াতে পারেনি।
এখন চলছে টুর্নামেন্টের ১১তম আসরের আয়-ব্যয়ের হিসাব। আয়োজক বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) ২ লাখ টাকা আয় করেছে আসরের হলুদ কার্ড থেকেই। সদ্য শেষ হওয়া আসরে মোট ম্যাচ ছিল ১৫৬টি। মোট গোলের দেখা মিলেছে ৪৩৯টি। কম যায়নি রেফারিদের দৌড়ও। কেননা পুরো আসরে রেফারিরা ৪৫৮ বার হলুদ কার্ড দেখিয়েছে।
লিগে সবচেয়ে বেশি ৩৯ হলুদ কার্ড দেখেছে অবনমনে যাওয়া দুই ক্লাব- টিম বিজেএমসি ও নোফেল স্পোর্টিং ক্লাব। আবাহনীর ফুটবলাররা ৩৪ হলুদ কার্ড দেখেন। সবচেয়ে কম ২২ হলুদ কার্ড দেখেছেন ব্রাদার্স ইউনিয়নের ফুটবলাররা। প্রিমিয়ার লিগের নিয়মানুযায়ী ম্যাচে চার বা অধিক কার্ড দেখার কারণে জরিমানা দিতে হয়। সবচেয়ে বেশি জরিমানা গুণতে হয়েছে টিম বিজেএমসিকে। সাত ম্যাচে চার বা অধিক কার্ড দেখেছেন দলটির ফুটবলাররা। এ জন্য ম্যাচপ্রতি ১০ হাজার করে ৭০ হাজার টাকা জরিমানা দিচ্ছে লিগ থেকে ছিটকে যাওয়া দলটি।
কার্ডজনিত জরিমানার দিক থেকে দ্বিতীয় সাইফ এসসি, চার ম্যাচে চার বা অধিক কার্ড দেখেছেন দলটির ফুটবলাররা। সবমিলিয়ে এবারের লিগে কার্ড-সংক্রান্ত মোট জরিমানার অঙ্ক দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৯০ হাজার টাকা। বাফুফের প্রায় ২ লাখ টাকা আয় হয়েছে শুধু হলুদ কার্ড থেকেই।
ওডি/এসএম
নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া
সম্পাদকীয় কার্যালয়
১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।
যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702
ই-মেইল: [email protected]
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড