ক্রীড়া ডেস্ক
লিগের শেষ রাউন্ড পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়েছে ইন্টার মিলানকে। ৩৭ ম্যাচ শেষে আটলান্টা ও ইন্টারের পয়েন্ট ছিল ৬৬, আর ৬৫ পয়েন্ট নিয়ে এ দুটো দলের ঘাড়ে নিশ্বাস ফেলছিল এসি মিলান। আটলান্টার মতো ইন্টারও শেষ রাউন্ড জিতে আগামী মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লিগ নিশ্চিত করেছে।
শেষ রাউন্ডে প্রতিটি দলই জিতেছে। তবে এম্পোলির বিপক্ষে ইন্টারের জয়টা ছিল অন্যরকম। ঘরের মাঠ সান সিরোতে প্রথমে লিড, পরে পেনাল্টি মিস, প্রতিপক্ষের সমতায় ফেরা, পুনরায় ইন্টারের গোল, লাল কার্ড কি ছিল না ম্যাচে। উত্তেজনায় ঠাসা শেষ মুহূর্তগুলোতে দুরুদুরু করে বুক কাঁপে ফুটবল সমর্থকদের। তবে শেষ বাঁশি বাজার পর উল্লাসটা ছিল ইন্টারের।
ম্যাচের প্রথমার্ধ শেষ হয় গোলশূন্যতে। বিরতির পর কেইটা বালদের দুর্দান্ত গোলে লিড নেয় ইন্টার। ৫১ মিনিটে ডি বক্সের বাইরে থেকে দূরপাল্লার শটে গোল করেন এ সেনেগাল তারকা। লিডের আনন্দ আরও বেশি হতো যদি স্পটকিক কাজে লাগাতে পারত তারা। ৫৯ মিনিটে পেনাল্টি মিস করেন আর্জেন্টাইন তারকা মাউরো ইকার্দি।
৭৬ মিনিটে ইন্টারকে হতাশায় ডুবিয়ে গোল আদায় করে নেয় এম্পোলি। আইভোরি কোস্টের হামিদ জুনিয়র বল জড়ান ইন্টারের জালে। মিলানের প্রতিবেশী এসি মিলান ততক্ষণে স্পালের বিপক্ষে ৩-২ গোলে এগিয়ে। এ ম্যাচ না জিতলে চ্যাম্পিয়নস লিগে ওঠা হতো না ইন্টারের।
এমন কঠিন মুহুর্তে ইন্টার এগিয়ে যায় বেলজিয়ামের রাদজা নাইনগোলানের গোলে। গোল পোস্টের দশ গজ দূর থেকে বল জালে পাঠাতে সক্ষম হন তিনি। তার নেওয়া প্রথম শট পোস্টে লেগে ফিরে আসলেও দ্বিতীয় শটে গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন এই বেলজিয়ান। এতে এসি মিলানকে টপকে চতুর্থ স্থানে ওঠে যায় ইন্টার মিলান।
নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া
সম্পাদকীয় কার্যালয়
১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।
যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702
ই-মেইল: [email protected]
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড