• শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১  |   ২৯ °সে
  • বেটা ভার্সন
sonargao

ভারতের সঙ্গে ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া, বিপাকে আইসিসি  

  ক্রীড়া ডেস্ক

১০ নভেম্বর ২০১৯, ১৮:০৩
আইসিসি
আইসিসি সদর দপ্তর (ছবি: সংগৃহীত)

শুরু থেকেই আইসিসির ইভেন্ট বাড়ানোর সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে আসছিল ভারত। এতদিন এককভাবে বিরোধিতা করলেও এবার তারা সঙ্গে পাচ্ছে বিগ থ্রির বাকি দুই দেশ ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া। ভারতের পর আইসিসির নতুন এফটিপি ক্যালেন্ডারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে দেশ দুটির ক্রিকেট বোর্ডও।

আইসিসির সর্বশেষ বৈঠকে নতুন পরিকল্পনা গৃহীত হয়। এ পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০২৩ থেকে ২০৩১ চক্রে থাকবে আইসিসির আটটি বৈশ্বিক ইভেন্ট। আর প্রতিবছর ছেলে ও মেয়েদের একটি করে আইসিসির টুর্নামেন্ট থাকবে এ সময়ে।

প্রথম থেকেই আইসিসির এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে আসছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। তখন অস্থায়ী কমিটি থাকায় আইসিসির সিদ্ধান্তের শক্ত বিরোধিতা করতে পারেনি তারা। নতুন কমিটি গঠনের সঙ্গে সঙ্গেই এবার শক্তিধর দুই বোর্ডকেও পাশে পেল বিসিসিআই।

ভারতের মতো ইংল্যান্ডও আইসিসির সিদ্ধান্তের সরাসরি বিরোধিতা করেছে। লিখিতভাবে এর বিরোধিতা করেছে ইংল্যান্ড এন্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)। ইসিবি চেয়ারম্যান কলিন গ্রেভস জানান, ‘প্রতি বছরে একটি করে আইসিসি ইভেন্টের বিষয়টি ইসিবি সমর্থন করতে পারে না। কারণ বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের সূচিও আছে। এতে করে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ অবমূল্যায়িত হয়ে পড়বে। শঙ্কায় ফেলবে টেস্ট ক্রিকেটের ভবিষ্যতকে।’

অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়াও এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে। এখনো নতুন এফটিপি আশঙ্কার কথা জানায় ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার প্রধান নির্বাহী কেভিন রবার্টস বলেন, ‘নতুন এই চক্র এখনো আলোচনার বিষয় হিসেবেই থাকা উচিত।’

ইসিবি চেয়ারম্যান কলিন গ্রেভস আইসিসির অর্থ ও বাণিজ্যিক বিষয়ক কমিটিতে আছেন। এছাড়া তিনি আইসিসির মূল বোর্ডেরও সদস্য। অন্যদিকে তিন শক্তিধর ক্রিকেট বোর্ডের জোটবদ্ধ বিরোধিতা বিপাকেই ফেলেছে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে।

ওডি/এমএমএ

  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া

 

সম্পাদকীয় কার্যালয় 

১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।

যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702 

ই-মেইল: [email protected]

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড