• বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১  |   ৩৭ °সে
  • বেটা ভার্সন
sonargao

কাদেরের স্বাস্থ্যের উন্নতি

  নিজস্ব প্রতিবেদক

১৫ জানুয়ারি ২০২০, ২২:৪৪
ওবায়দুল
ওবায়দুল কাদের (ফাইল ফটো)

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের বাইপাস পরবর্তী শারীরিক অবস্থার উন্নতি অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছেন সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালের চিকিৎসকরা।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান কাদের। চিকিৎসক দলের প্রধান ডা. ফিলিপ কোহ ওবায়দুল কাদেরের স্বাস্থ্যের আশানুরূপ উন্নতিতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের উপপ্রধান তথ্য অফিসার মো. আবু নাছের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ডা. ফিলিপ কোহের বরাত দিয়ে আবু নাছের জানান, সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের স্বাস্থ্য স্থিতিশীল রয়েছে এবং প্রতিটি প্যারামিটার আশানুরূপ উন্নতি করেছে। চিকিৎসক দলের প্রধান জানিয়েছেন, ওবায়দুল কাদেরের হৃদযন্ত্রের কার্যক্ষমতা বেড়েছে এবং শতকরা হারে তা ক্রমশ উন্নতির দিকে, যা অত্যন্ত ইতিবাচক।

আজ বুধবার রাত ১০টায় সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে ওবায়দুল কাদেরের দেশে ফেরার কথা রয়েছে।

আরও পড়ুন : নিজ কক্ষে ভিপি নুর

এর আগে, সোমবার (১৩ জানুয়ারি) ফলোআপ চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর যান সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

গত ২০ মার্চ কার্ডিও থোরাসিক সার্জন ডা. সিবাস্টিন কুমার সামির নেতৃত্বে সিঙ্গাপুর মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে ওবায়দুল কাদেরের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন হয়।

এর আগে, গত ২ মার্চ শ্বাসকষ্ট শুরু হলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে ভর্তি হন ওবায়দুল কাদের। সেখানে দ্রুত এনজিওগ্রাম করার পর তার হৃদপিণ্ডের রক্তনালিতে তিনটি ব্লক ধরা পড়ে। ৪ মার্চ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ওবায়দুল কাদেরকে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে নেওয়া হয়। ২০ মার্চ মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে তার বাইপাস সার্জারি হয়। ২ মাস ১১ দিন সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে ১৫ মে সন্ধ্যায় দেশে ফিরে আসেন ওবায়দুল কাদের।

ওডি/টিএএফ

  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া

 

সম্পাদকীয় কার্যালয় 

১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।

যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702 

ই-মেইল: [email protected]

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড