রহমান মৃধা
অতীতের দিনগুলো ছিল মুখর এবং নানা রঙে ভরা। সেই মুখর রঙের সুর বাজে আমার প্রাণে আজও। তবে ভেঙে গেছে সেই মধুর মিলনমেলা, ভেঙেছে সেই হাসি আর রঙের খেলা। কারণ, কোথায়, কখন, কবে, কোন তরুণ ঝরে যাচ্ছে সমাজে সে খবর কেউ রাখছে না!
মনে হচ্ছে সবকিছুর পরিবর্তন দ্রুতগতিতে চলছে। চোখের পলকে পাল্টে যাচ্ছে সবকিছু। গতকাল যা আমার কাছে নতুন বা প্রয়োজনীয় ছিল, আজ তা না হলেও চলে যাচ্ছে। কি জানি আগামীকাল কী হবে!
সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে চাইলে এ ধরনের সমস্যা আসবেই। আমরা নতুন পরিবেশ ও পরিস্থিতির সঙ্গে অতি দ্রুত মানিয়ে নিতে চাই। অনেক কিছু মিস করে ফেলব এই ভয়ে দ্রুত সব কিছু পেতে চেষ্টা। এর কারণে আমাদের নানা ধরনের সমস্যারও সম্মুখীন হতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত।
এ এক ভিন্ন সময়, এ এক করোনা মহামারির সময়। প্রতিনিয়ত নিত্য-নতুন সমস্যা আমাদের সামনে এসে হাজির হচ্ছে। এ সমস্যাগুলোর একটির চেয়ে অন্যটি ভয়ংকর। এই করোনা ফ্যাশনের হাত থেকে আমরা কেউই কিন্তু পালিয়ে থাকতে পারছি না।
কারণ হলো- আমাদের হাতে ফোন, ঘরে স্যাটেলাইট টেলিভিশন, তাছাড়া ইন্টারনেটের ব্যবহার এখন এতটাই সহজসাধ্য হয়ে পড়েছে যে কোনো কিছু থেকে রেহায় পাওয়ার সুযোগ নেই। সব খবর মুহূর্তের মধ্যে এসে হাজির হচ্ছে সত্য-মিথ্যার যাচাই-বাছাই ছাড়া। আমাদের সবারই এর মুখোমুখি হতে হচ্ছে অজান্তে।
তারপর কোথায় কী পণ্যদ্রব্য ফ্যাশন বের হচ্ছে নিত্য-নতুন, এসব দামি উপকরণ সংগ্রহ করা সবার পক্ষে সম্ভব না হলেও আমাদের নজর পড়ছে সেখানে। যাদের অঢেল টাকা আছে কেবল তারাই এগুলো ব্যবহার করতে পারছে, বাকিরা বসে বসে স্বপ্নের রাজ্যে ডুবে মরছে।
একজন গরীব মানুষের সন্তানেরও এসব উপকরণ ব্যবহার করার শখ হয়, কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হতদরিদ্র পরিবার এগুলো সন্তানদের কিনে দিতে পারছে না ফলে পারিবারিক অশান্তি সৃষ্টি হচ্ছে এবং ক্ষেত্র বিশেষে এই অশান্তি সীমা অতিক্রম করে ফেলছে।
এক দিকে করোনা অন্য দিকে নিত্য-নতুন পণ্যদ্রব্য সবকিছু দেখা এবং জানার সুযোগ রয়েছে যেমন ঠিক তেমনিভাবে ঘরে বসেই যৌন বিনোদন দেদারছে চলছে। এটা হলো বর্তমান পরিস্থিতি, বলতে গেলে সবার ক্ষেত্রে।
সবাইকে নিয়ে নয় আজ আলোচনা করব তরুণ সমাজকে নিয়ে। অন্যান্য সবার মতো নতুন প্রজন্ম সরল পথ থেকে বিচ্যুতি হয়ে পথভ্রষ্টতার দিকে এগিয়ে চলছে, হতাশার চোরাবালিতে নিমজ্জিত হয়ে তারা শেষ করে দিচ্ছে নিজেদের অস্তিত্ব। তারা ভাবছে- এই পৃথিবীতে তাদের জীবন শেষের পথে।
ফলে কেউ ধীরে ধীরে আর কেউ চোখের পলকে হারিয়ে যাচ্ছে অন্ধকার জীবনে। গোটা বিশ্বের নতুন প্রজন্মদের দেখে মনে হচ্ছে তাদের মধ্যে সর্বত্র একটা শূন্যতা, হাহাকার বিরাজ করছে। সবকিছু থাকতেও তারা সন্তুষ্ট নয়; তারা খুঁজছে কিন্তু জানে না কী?
যার যত বেশি আছে সে আরও পেতে উঠে পড়ে লেগেছে। এই সমস্যা আমাদের নতুন প্রজন্ম- যারা সদ্যই বয়ঃ সন্ধিকাল পার করে এসেছে, তাদের জন্য প্রকট হয়ে ধরা দিয়েছে।
কী কারণ জড়িত এই ক্রমাগত অধঃ পতনের পেছনে তা আমরা যদি একটু খেয়াল করে দেখি তাহলে এর সত্যতা সহজেই খুঁজে বের করতে পারব।
এতকিছুর পরও বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় কঠিন এবং জটিল সমস্যা জড়িত রয়েছে তার কারণ মুখস্থ বিদ্যার সঙ্গে পরীক্ষার পরিমাণ ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এক দিকে সৃজনশীল শিক্ষার্থী তৈরির জন্য তোড়জোড় চলছে, আর অন্য দিকে পরীক্ষা নামক এক অদ্ভুত বোঝা তরুণদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে, ফলে সমস্যার এই চক্র থেকে তারা কিছুতেই বের হয়ে আসতে পারছে না।
এ সমস্যা প্রাথমিক পর্যায় থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত রয়েছে। এখন যদি শিক্ষার্থী কোনো একটাতে সামান্যতম খারাপ করে, তাহলে পরিবার থেকে নেমে আসে সীমাহীন লাঞ্ছনা। তারপর তুলনা করা অন্যান্যদের সঙ্গে যার ফলে মানসিক অশান্তি অল্প বয়সে জীবনকে গ্রাস করতে শুরু করছে।
বলতে গেলে বাস্তবতার নির্মম পরিহাস অলস জীবনের চাওয়া পাওয়া সীমারেখা মস্তিষ্কের ভেতরটাকে বড় নোংরা করে দিয়েছে। কেউ বুঝতে চেষ্টা করছে না যে প্রতিটা মানুষেরই নিজস্ব সক্ষমতা আছে। তাকে বাইর হতে নানাভাবে চাপ দেয়া হচ্ছে এবং এই চাপের ফলে, ডিম যেমন বাইরের চাপে ভেঙে যায় তেমনটি ভেঙে যাচ্ছে তরুণদের জীবনের পরিকাঠামো!
আরও পড়ুন : খোলো খোলো দ্বার, রাখিয়ো না আর বাহিরে আমায় দাঁড়ায়ে
ডিম যেমন তার নিজের ভেতরের চাপে সৃষ্টি করে নতুন জীবন তেমনটি সুযোগ থেকে বঞ্চিত বর্তমান প্রজন্ম, তাই যে চেতনায় তাদের আলোর মতো বা ফুলের মতো ফুটে উঠার কথা তা না হয়ে বাইরের চাপের কারণে অঙ্কুরে বিনাশ হয়ে ঝরে পড়ছে সমাজের লাখো লাখো তরুণ।
পরীক্ষায় কিংবা জীবনের যে কোনো পর্যায়ে ভালো করার যে চাপ প্রয়োগ করা হচ্ছে তাতে করে অনেকেই অসাধু উপায়ে ভালো ফল পেতে চেষ্টা করছে। কারণ এই নতুন প্রজন্ম বাইরের চাপ না পারছে গ্রহণ করতে না পারছে সহ্য করতে। এর আসল কারণ কী? সবকিছু না চাইতে পাওয়া বা সহজে পাওয়ার কারণেই এমনটা হচ্ছে। এ যুগে কাউকেই কিন্তু কিছু পাওয়ার জন্য পরিশ্রম করতে হচ্ছে না।
জন্মের পর থেকেই তো সবকিছু তাদের হাতের নাগালে! একটি দরিদ্র পরিবারের ক্ষেত্রে যদিও এমনটি সচরাচর হচ্ছে না। কারণ তারা যে দু’মুঠো ভাতের জন্য প্রতিনিয়ত সংগ্রাম করছে, না জোগাড় করতে পারলে আত্মহত্যা করেছে। জীবনের শুরু থেকেই যাকে সংগ্রাম করতে হয়, সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে দ্বিধাবোধ করে না।
চাপ নেওয়ার মতো মানসিকতা যাদের তৈরি হয়নি তাদের সামান্য চাপ দিলেই ভেঙে পড়ছে। এ জন্যই আমাদের শিক্ষার্থীরা অল্প আঘাতেই ভেঙে পড়ছে, কারণ তাদের ভেতরের ক্রিয়েটিভ চিন্তা শক্তির বিলুপ্তি ঘটেছে।
হতাশা এবং হাহাকার প্রজন্মের জীবনে কোনো কিছুই এদের হৃদয়ে শান্তি আনতে পারছে না। এদের চিন্তা একটাই-নতুন কিছু পাওয়া নতুন কিছু চাওয়া। এখন চাইলেই জগতের সবকিছু পাওয়ার উপায় নেই, তাই এই না পাওয়ার ফলে তারা নিমজ্জিত হয়ে হতাশার চোরাবালিতে হা-বু-ডু-বু খাচ্ছে।
এই হাহাকার প্রজন্মের অনেককেই যে তাৎক্ষণিকভাবে নিজেদের ধ্বংস করছে সেটাও সত্য নয়। এদের মধ্যে একটা বড় গ্রুপ আরও গুরুতর কাজ করতে শুরু করেছে। তাদের এই কাজের ফলাফল যেমন ব্যক্তিগত জীবনে প্রভাব ফেলছে, তেমনি সমাজের ওপরও এর প্রভাব অত্যন্ত ভয়ংকর হচ্ছে।
এই গুরুতর কাজটি হচ্ছে রাজনৈতিক দলসমূহে যোগদান করা এবং একটা সময় এরা রাজনৈতিক দলসমূহের শক্তির উৎস হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে নিজের এবং দেশের বারোটা বাজাতে উঠে পড়ে লেগেছে। কারণ তারা যখন দেখে- পরিবার এবং সমাজ থেকে কিছু পাওয়ার নেই, তখন অধিক পাওয়ার লোভে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করাটা বেআইনি কিছু না। তারা ভাবছে এভাবেই তাদের উদ্দেশ্য হাসিল করা সম্ভব হবে।
এখন যদি দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করা হয় তাহলে দেখা যাবে মিছিল, মিটিং, সমাবেশ কিংবা তথাকথিত বড় ভাইদের মনোরঞ্জনের জন্য এই হাহাকার প্রজন্ম সব সময় ঝাঁপিয়ে পড়ছে। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য এদের ব্যবহার করা হয় প্রতিনিয়ত। বড় দলগুলোর জন্য যেহেতু তারা বিরাট এক শক্তি তাই তাদের দলে ধরে রাখার জন্যও বেশ তৎপরতা পরিলক্ষিত হয়।
এভাবেই এই প্রজন্মের হাতে নারী, অস্ত্র এবং মাদকের মতো ভয়াবহ ব্যাধি তুলে দেয়া হচ্ছে। দেশের ছাত্র রাজনীতি এভাবে অর্থনীতিতে পরিণত হয়ে চলেছে। রাজনৈতিক দলের ছত্রছায়ায় এদের নৈতিকতার ধ্বংস এবং বিবেকের অবক্ষয় হচ্ছে। হতাশার অন্ধকারে ডুবে থাকা বিরাট এক জনগোষ্ঠীকে হাতে রাখার জন্য নারী, অস্ত্র এবং মাদকের চেয়ে কার্যকরী আর কিছু কি থাকতে পারে!
এভাবে দেশে লাখো লাখো প্রজন্ম প্রতিনিয়ত নষ্ট হচ্ছে যা দেশের ক্ষমতাশীল প্রশাসন এবং সরকার জানে। সমাজ কিংবা রাষ্ট্র তেমন বিশেষ কিছু এদের জন্য করছেও না। এসব দেখেও না দেখার ভান করছে। হতাশাগ্রস্ত এই তরুণদের একটা বড় অংশ বর্তমানে মোবাইলের মধ্যে পর্ণ, গেমসের প্রতিও আসক্ত হয়ে পড়েছে।
এটা মাদক আসক্তির চেয়েও ভয়াবহ হতে চলছে দিনের পর দিন। জগতের সমস্ত চিন্তা থেকে মুক্ত হয়ে এরা মোবাইলের স্ক্রিনে ডুবে দিন-রাত কাটিয়ে দিচ্ছে। সমাজে এত অবক্ষয়, মানুষের অধঃপতন, অনাচার, অবিচার- এসবের কিছুই এদের বিন্দুমাত্র স্পর্শ করছে না। পারিবারিক অশান্তি এদের এমনভাবে ঘিরে রেখেছে কেউ এ দিকে নজর দেওয়ার সময়ও পাচ্ছে না!
আরও পড়ুন : আমি সেই নহাটারই ছেলে
এদের চিন্তায় বিরাট এক শূন্যতা তৈরি হয়েছে। এই রোগে তরুণ, বৃদ্ধ সকলেই আক্রান্ত। কোনো কিছু তলিয়ে দেখার অবকাশ কারো নেই। তারপর একদল ভণ্ড ধর্মের নামে নানা ধরনের উস্কানি দিয়ে তরুণ সমাজকে নষ্ট করছে। ধর্মকে বিক্রি করে, আখেরাতের ভয় দেখিয়ে ভণ্ডামি করে নিজেদের জীবন গড়ে তুলছে সাথে শেষ করছে নতুন প্রজন্মের আশারা আলো।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আজ এদের জীবনের একটা বড় অংশ দখল করে রেখেছে। জোর করেও একে কাঁধ থেকে নামাতে পারা সম্ভব না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোনো ঘটনা যখন সামনে আসছে তখন অতি দ্রুত দুটো পক্ষ তৈরি হচ্ছে এবং নিজেদের মতামত প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে এরা পরস্পরকে তীর্যকভাবে আক্রমণ করছে। ক্ষেত্র বিশেষে এটা ভয়ংকর রূপ ধারণ করছে।
বাংলাদেশে সম্প্রতি আমি যে বিষয়টি বেশি লক্ষ্য করছি এবং কষ্ট পেয়েছি সেটা হলো- কোনো বিশিষ্ট ব্যক্তির মৃত্যুতে ‘হা হা’ রিঅ্যাক্টের বন্যা। এই প্রতিযোগিতায় আমাদের তরুণ প্রজন্ম পুরোপুরি সোচ্চার। যেন এটা ছাড়া তাদের আর কোনো কাজই নেই!
একজন মানুষের মৃত্যুতে কেন খুশি হতে হবে; বিষয়টা আমার বোধগম্য হচ্ছে না। আমাদের মতের দ্বিমত হতেই পারে তাই বলে তার মৃত্যুর সময়ে আমি খুশিতে উদ্বেলিত হয়ে উঠব! এই সংকটের পেছনে সবচেয়ে বেশি দায়ী আমাদের দেশের নোংরা রাজনীতি। তরুণদের এই পথ দেখিয়েছে রাজনৈতিক নেতারা।
কারণ তারাই প্রতিপক্ষের মৃত্যুতে খুশি হয়ে ওঠে! বিপক্ষ দলের কারও মৃত্যুতে তাকে নিয়ে ঠাট্টা করা কিংবা মিষ্টি বিতরণ করে উল্লাসে মেতে ওঠার শিক্ষা তো রাজনীতিবিদরাই দিয়েছেন!
জনগণ তাদের প্রতিবাদের শক্তি হারিয়ে ফেলেছে। যে কোনো বিষয়ে প্রতিবাদ করার সুযোগ খুবই সীমিত। যারা কারও মৃত্যুতে খুশি হয়ে ওঠে তারা কি তাহলে ধারণা করে এভাবেই প্রতিবাদের শামিল হবে?
আরও একটি বিষয় বেশি লক্ষণীয় তা হলো ছেলে-মেয়েরা পরিবার থেকে দিনে দিনে দূরে সরে যাচ্ছে। পিতা-মাতা কিংবা ভাই-বোনের সঙ্গে যদি সম্পর্ক সুগভীর না হয়, তাহলে পথভ্রষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। পরিবারের লোকেদের চেয়ে ভালো বন্ধু কেউই হতে পারে না এটা যেন সবাই ভুলতে বসেছে।
এখনো সময় আছে- ঘরে ফিরে আসার। ভালোবাসা এবং সভ্যতাকে টিকিয়ে রাখতে পরিবারের দরকার। যে সমাজে পারিবারিক বন্ধন দুর্বল সেখানে শান্তির দেখা পাওয়া কঠিন। তাই সকল সমস্যার সমাধান এক সঙ্গে করা সম্ভব নয় তবে শুরু হতে পারে সবার আগে পরিবারের কাছে ফিরে আসা।
পিতা-মাতার দায়িত্ব হবে তার সন্তানকে বুকে আগলে রাখা। তা না হলে তারা ধ্বংস হয়ে যাবে চোখের সামনে। শুধু চেয়ে দেখবে সবাই কিছুই বলার বা করার থাকবে না শেষে। যে প্রজন্মের বুকে অসুস্থ চাওয়া-পাওয়া আর হাহাকার এসে বাসা বেঁধেছে তাদের কে হৃদয়ের মাঝে ফিরিয়ে এনে সুস্থ করে তোলার দায়িত্ব এখন সবার।
আরও পড়ুন : দেখা হয়েছিল পূর্ণিমা রাতে
সুস্থ এবং সৃজনশীল সমাজ পেতে বর্জন করতে হবে দুর্নীতি আর অর্জন করতে হবে সুশিক্ষা। ‘পারিব না এ কথাটি বলিও না আর, কেন পারিবে না তাহা ভাবো একবার।’
লেখক : রহমান মৃধা, সাবেক পরিচালক (প্রোডাকশন অ্যান্ড সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট), ফাইজার, সুইডেন।
ওডি/কেএইচআর
নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া
সম্পাদকীয় কার্যালয়
১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।
যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702
ই-মেইল: [email protected]
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড