অধিকার ডেস্ক
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান নাছিমা বেগম বলেছেন, আজ যদি সবার ডিএনএ ডাটাবেজ থাকত তাহলে সহজেই আসামি ধরা যেত। ধর্ষণের শিকার মেয়েটির কাছ থেকে যে আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে এর ভিত্তিতেই কিন্তু আসামি ধরা যেত।
মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভিকটিমকে দেখে আসার পর তিনি এসব কথা বলেন।
নাছিমা বেগম বলেন, ডিএনএ ল্যাব আছে একটা, একটি অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়া চলছে। ডিএনএ আইনে বলা আছে, আমাদের একটি ডাটাবেজ থাকবে। আজকে খোঁজ নিলাম যে, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়াটি সচিব কমিটিতে পেন্ডিং আছে।
তিনি বলেন, দ্রুত ডিএনএ অধিদপ্তর হবে এবং একটি ন্যাশনাল ডাটাবেজ হবে। আমরা আশা করি, দ্রুত কাজ সম্পন্ন হবে।
রবিবার (৫ জানুয়ারি) বিকাল সাড়ে ৫টার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে করে ওই ছাত্রী বান্ধবীর বাসায় যাচ্ছিলেন। কুর্মিটোলা বাসস্টেশনে নামার পর তাকে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি অনুসরণ করতে থাকে। মাঝপথে তাকে ধরে নির্জন স্থানে নিয়ে ধর্ষণ করে। ঘটনাটি সন্ধ্যা ৭টা থেকে ৮টার মধ্যে ঘটে। রাত ১০টার দিকে জ্ঞান ফেরে ওই ছাত্রীর। পরে তিনি রিকশায় করে বান্ধবীর বাসায় যান। সেখান থেকে বান্ধবীসহ অন্য সহপাঠীরা তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান।
ওডি/নূর
নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া
সম্পাদকীয় কার্যালয়
১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।
যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702
ই-মেইল: [email protected]
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড