শ্রাবণী প্রামানিক
সে
নধর মাছ সাঁতার কাটছে অথৈই দীঘল চোখের জলে সে জলে বিষ।
শান বাঁধানো হৃদয় ঘাটে লাল শাড়ি ছড়িয়ে বসে সে শাড়ি মৃত।
কাঠের বেড়া উপচে পরা প্লাস্টিকনগ্নতা খরস্রোতা সে স্তনে পোকা।
অস্থির ক্লান্ত দুভাগ রাস্তা পিচ্ ঢালা লালভাত–সুরা সে পথে ছাই।
কেমন আছো
ছলাৎ ছলাৎ ছত্রিশ দুপুর পোড়া কেমন আছো বেভুল হাওয়া?
ধরলার চোখ জলে আবির গোলা কেমন আছো লখাই ভেলা?
বাক্সবন্দী জমিদারবাড়ি আতুরগন্ধা কেমন আছো আলোক লতা?
কটি ভরা জলদেশ সিঁদুর মাখা কেমন আছো কামুক অমাবস্যা?
আছি আমি আছি রেলগাড়ির গোপন দরজা।
হাসির ফাঁদে পড়ো না
ব্যথা সব ঢেকে রাখো, প্রকাশে নয়া স্পর্শ হারাবে ব্যবহৃত শরীর নয়া স্পর্শ আর তুলে রাখা পোশাক চার আনার এদিক ওদিক
কাঁচভাঙা হাসি গাছে ঝুলে থাকা জাম্বুরা অথবা পাঁচ টাকার স্টিকার হোটেল লবি অথবা মুদি দোকান, টুনি অথবা লন্ঠন-একই হলুদাভ
ক্যাটস আই বা কৃষ্ণ চোখ সাহারা বুকে কাটেনা আঁচড় আউশগন্ধি মনটাকে ভালোবাসার অছিলায় বুকটাই কেটে নেয়।
তাই হাসো পাঁচ টাকার। ছিড়ে গেলে, কিনে নিয়ো।
নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া
সম্পাদকীয় কার্যালয়
১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।
যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702
ই-মেইল: [email protected]
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড