• বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১  |   ২৮ °সে
  • বেটা ভার্সন
sonargao

বইয়ের আলোচনা

চৌথুপীর চর্যাপদ : চর্যা ও ভারতীয় বিদ্যা চর্চার আখ্যান

  মাজেদা মুজিব

২৪ ডিসেম্বর ২০১৮, ১৫:৪৯
প্রচ্ছদ
প্রচ্ছদ : চৌথুপীর চর্যাপদ

চৌথুপীর চর্যাপদ’কে যদি বলা হয় ভারতীয় জ্যোতিষশাস্ত্র ও আয়ুর্বেদবিদ্যার ইতিহাস তাহলেও যেমন ঠিক, যদি বলা হয় এটি হলো কৈবর্তকন্যার সংগ্রামী জীবন ও জ্ঞানার্জনের গল্প তাও ঠিক এবং যদি বলা হয় এটি ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলমানদের প্রবেশ ও বৌদ্ধ সঙ্ঘারাম ধ্বংসের কাহিনী তাহলেও তা সমভাবে ঠিক।

চৌথুপী মন্দিরগর্ভ থেকে বৌদ্ধধর্মে পূজনীয় অবলোকিতেশ্বরের মূর্তি চুরি করতে এসে চোরাকারবারি ছেত্রীর ছেলে নিহত হয়েছে এই সংবাদে যোজনগন্ধা নামে এক প্রত্নতাত্ত্বিক ছুটে যাচ্ছেন মূর্তিটি দেখতে। তিনি মূর্তির পেছনে আবিষ্কার করেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কথিত সান্ধ্যভাষা যেটাকে আমরা চর্যাপদের ভাষা হিসেবে না চেনার মতো করে চিনি। যোজনগন্ধার হস্তগত হয় গন্ধকালীর পুঁথি যেটাতে লিপিবদ্ধ আছে খিলজী সৈনিক কর্তৃক ভারতীয় বৌদ্ধবিহারসহ চৌথুপী আক্রমণের কাহিনী। উল্লেখ্য, চর্যা হচ্ছে বৌদ্ধ তান্ত্রিক, সাধু, কবিদের আচরণীয় বিধিবিধান, শাস্ত্র, গল্পকাহিনী বা কবিতা। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপাল থেকে যে পুঁথি আবিষ্কার করেন ওটাই একমাত্র চর্যাপদ নয় (যদিও ওটা গানের সংকলন) বরং ভারতে মুসলমান শাসনের প্রারম্ভে যেসমস্ত পুঁথি হারায়, নষ্ট হয়, তিব্বত, নেপালে চলে যায় তার সবই চর্যাপদ। চর্যাপদ ভাষাগত এক বিদ্যায়তনিক ব্যাপার।

পুঁথিসহ যোজনগন্ধা অপহৃত হন। সান্ধ্যভাষায় লেখা পুরো পুঁথিটি তিনি অপহৃত হওয়ার সময়ে পড়ে শেষ করেন। সময় বিবেচনায় এই উপন্যাসে ইতিহাস প্রাধান্য পেয়েছে বটে তবে ইতিহাসের পাশাপাশি শ্রুতিধর স্থিতধী মেয়ের গল্প হিসেবেই ঔজ্জ্বল্যময় ‘চৌথুপীর চর্যাপদ’।

পালরাজ মহেন্দ্রপালের মহাসেনাপতি নবম শতকে চৌথুপীতে বৌদ্ধবিহার স্থাপন করে বিহারের পণ্ডিত ও শিক্ষার্থীদের জন্য একটি মানমন্দির স্থাপন করেন। ভারতীয় জ্যোতিষশাস্ত্রের চর্চা আরও পুরনো। মহাভারত, রামায়ণ, ঋক্‌বেদে জ্যোতির্বিদদের সন্ধান পাওয়া যায় এবং আমরা যে খনার বচনের সাথে পরিচিত খনার স্বামী ডাক ও খনাও প্রাচীন ভারতে কৃষির সম্প্রসারণে ভূমিকা রেখেছিলেন। তবে চৌথুপীসহ নবম দশক শতকে বৌদ্ধরা যে বিহার নির্মাণ করেন সে বিহারগুলোতেই প্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে জ্যোতিষশাস্ত্র চর্চার পথ উন্মুক্ত হয়। ত্রয়োদশ শতকে তুর্কি আক্রমণের পূর্ব পর্যন্ত পদ্মসম্ভব, দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান, প্রজ্ঞাকরমিতি, পণ্ডিত ন্যারোপা, স্থবির বোধিমিত্র, শ্রীজ্ঞান মিত্র, শান্তভদ্রসহ নালন্দা ও চৌথুপী বিহারের জ্যোতির্বিদ ও বিদ্বানগন ভারতীয়সহ নেপাল, ভুটান,তিব্বতি শিক্ষার্থীদের শেখবার পথ তৈরি করেন। উত্তরপ্রদেশে পৃথ্বীরাজ চৌহানকে পরাজিত করে মুহম্মদ ঘুরী এবং বাংলা বিহারে লক্ষ্মণ সেনকে পরাজিত করে বখতিয়ার খিলজী মুসলমান শাসনের পত্তন করেন। চৌথুপীর চর্যাপদে প্রীতম বসু মুসলিম আগ্রাসনের যেসমস্ত চিত্র তুলে ধরেছেন অনেকাংশে তাকে অতিরঞ্জিত মনে হলেও এটাও মনে রাখা ভালো যে পৃথিবীর প্রত্যেকটি আগ্রাসনই আক্রমন করা দেশের ইতিহাস ঐতিহ্যকে মুছে দিতে চেয়েছে, নিরস্ত্রকে নির্বিচারে হত্যা করেছে। সেটা ট্রয় থেকে আজকের বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম পর্যন্ত সত্য। প্রীতম বসু ‘চৌথুপীর চর্যাপদ’ এক ধরণের পক্ষপাত নিয়ে বলেছেন যে হিন্দুপুরান ও বেদে উল্লেখ আছে নিরস্ত্র কিংবা যুদ্ধে সমান আগ্রহী না হলে তাকে আক্রমণ করা যাবেনা। ধর্মগ্রন্থ আর প্রচলিত রাজনীতি, রাষ্ট্রদখল এক নিয়মে পরিচালিত হয়না।

তবে এটাও মেনে নিতে হয় ভারতে মুসলমানদের আগ্রাসন বৌদ্ধসভ্যতাকে সমূলে ধ্বংস করতে চেয়েছিলো। চৌথুপীর চর্যাপদ আখ্যানটিতে নালন্দাবিহারের আচার্য শ্রীধর আত্রাই নদীর তীরভূমিতে অর্ধমৃতাবস্থায় ভেসে আসেন। কৈবর্তকন্যা গন্ধকালী ও তার পিতা চন্দর মাঝি তাকে শুশ্রূষা দিয়ে সারিয়ে তুলেন। ইতিহাসে এই ঘটনার সত্যতা যাচাই করতে যাওয়া সময়ক্ষয় ছাড়া কিছু নয়, যেহেতু এখানে প্রিতম বসুকে আখ্যান নির্মাণ করতে হয়েছে ইতিহাসকে আশ্রয় করে। তবে আচার্য ভেসে না আসলেও সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ নিশ্চয় এর চেয়ে কম কিছু ছিলোনা। গন্ধকালীর সান্ধ্য ভাষায় রচিত কাব্যকাহিনীর শুরু এখানেই। গন্ধকালী কৈবর্ত হওয়ার কারণে ভারতীয় বর্ণপ্রথা অনুযায়ী শিক্ষাগ্রহণ থেকে বঞ্চিত। বি আর আম্বেদকর ‘এনিহিলেশন অব কাস্ট’ বইয়ে ভারতীয় বর্ণপ্রথার চরিত্র উন্মোচন করেছেন। হাজার বছর ধরে চলে আসা নিম্নবর্গকে বঞ্চিতকরণ বিংশ শতকে এসেও হ্রাস পায়নি যেজন্য আম্বেদকরকে ভারতীয় এই প্রথার বিরুদ্ধে কলম ধরতে হয়েছে। নিরস্ত্রকে আক্রমণ করার নিয়ম না থাকলেও নিরস্ত্রকে অস্ত্রের অধিকার থেকে চিরতরে বঞ্চিত করার প্রথা চালু রয়েছে। বৌদ্ধধর্মের মহত্ত্বের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে অনেক নিম্নবর্গের হিন্দু বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করে। বৌদ্ধধর্মে সকলের প্রবেশের পথ উন্মুক্ত থাকলেও নিন্মশ্রেণির কৈবর্তদের শিক্ষার অধিকার থেকে দূরে রাখা হয়। এর পেছনে অন্যতম কারণ হলো শিক্ষা গ্রহণ করলে কৈবর্তরা নৌকাচালনা বিদ্যা ছেড়ে দিতে পারে। বরেন্দ্রীতে বৌদ্ধশাসনের বিরুদ্ধে কৈবর্ত দিব্যকের যুদ্ধ ঘোষণাকেও এর অন্যতম কারণ হিসেবে উল্লেখ করা যায়। উল্লেখ্য ভারতীয় উপমহাদেশে এইসব প্রথা জারি রেখে মাহার, কৈবর্তসহ অন্যান্য শূদ্রদেরকে অশিক্ষায় নিমজ্জিত করা হয় যার কারণে কৈবর্তকন্যা গন্ধকালী টোলে পড়তে গেলে সামাজিক বাঁধার সম্মুখীন হয়। শ্রীধর আচার্য বুঝেছিলেন গন্ধকালী অসাধারণ শ্রুতিধর। তিনি তাকে চৌথুপীর পথ দেখান। চৌথুপীতে দিবাকর নামে এক পণ্ডিতের বাড়িতে অবস্থান করে সে এবং পণ্ডিতপত্নী গোপার সঙ্গে সে তার গাঁয়ের গল্প করে। আত্রাইতীরবর্তী গ্রাম তালপাটকে তাদের ঘুম ভাঙে কাহ্নপার গান শুনে। ধারণা করা যায় এই কাহ্নপাই শাস্ত্রী আবিষ্কৃত চর্যাপদের সর্বাধিক পদ রচয়িতা।

নিজের পাণ্ডিত্যের প্রতি অগাধ আস্থা থাকলে চৌথুপীবিহারের নিয়মানুযায়ী এখানের আচার্যকে তর্কযুদ্ধে আহবান করা যায় এবং তর্কে হারাতে পারলে আচার্য তার পদ ছেড়ে দেন। গন্ধকালী চৌথুপী আচার্য শান্তভদ্রকে তর্কে আহবান করে এবং বিস্ময়করভাবে তর্কে হারায়। এরপর থেকে চৌথুপীর মানমন্দির তার গবেষণাগারে পরিণত হয়। সঞ্জীবনী নাম ধারণ করে সে। চৌথুপীর লাইব্রেরি ও পণ্ডিতদের থেকে তৃষ্ণার্ত সঞ্জীবনী অবিরত আহরণ করে জ্যোতির্বিদ্যা ও আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের তত্ত্ব ও তথ্য। প্রীতম বসু এখানে আমাদের দৃষ্টি প্রসারিত করার সুযোগ দেন। মহাভারতে ঋষিগণ যেসব ভেষজগুণসম্পন্ন ওষুধ ব্যবহার করে রোগ নিরাময় পদ্ধতি দেখিয়েছেন বারো তের শতকের ভারতীয় সমাজেও সে ধারাবাহিকতা বজায় ছিলো এবং ভারতের পাশের দেশগুলোতেও এর প্রসিদ্ধি ছিলো। কৃষ্ণপুত্র শাম্ব কুষ্ঠাক্রান্ত ছিলেন। ভারতীয় আয়ুর্বেদশাস্ত্রে সে সময় কুষ্ঠের চিকিৎসা সম্ভব ছিলো। যার ধারাবাহিকতায় কুষ্ঠরোগাক্রান্ত তিব্বতী রাজকুমার খু স্তোন চিকিৎসা নিতে সঞ্জীবনীর কাছে চৌথুপীতে আসে কিন্তু খু স্তোন যখন ভারতে পৌঁছায় তখন তুর্কী সৈন্যরা ছড়িয়ে পড়েছে চৌথুপীতে। জোরপূর্বক হিন্দু ও বৌদ্ধদের মুসলমান বানাচ্ছে, বৌদ্ধমূর্তি ধ্বংসসহ বৌদ্ধবিহার পুড়িয়ে দিচ্ছে।

নালন্দা আক্রমণ করে এর লাইব্রেরি পোড়ানোর ভয়াবহ খবরে সঞ্জীবনী আতঙ্কিত হয়ে পড়ে চৌথুপীর লাইব্রেরি নিয়ে। যুদ্ধ ও সহমর্মিতা কখনো পাশাপাশি চলে। তিব্বতি পণ্ডিত তোনপা, খু স্তোন, সঞ্জীবনী মিলে লাইব্রেরির মূল্যবান পুঁথিগুলোকে সিন্দুকে ভরে গোপন সুড়ঙ্গপথ দিয়ে তিব্বত নেওয়ার ব্যবস্থা করে। পুঁথিগুলো খু স্তোন ও সঞ্জীবনী পারস্পরিক সহযোগিতায় কূপে নামায়। আহত হয় সঞ্জীবনী। অনাবৃত পিঠে যুবাপুরুষের সঙ্গে সঞ্জীবনীকে মন্দিরগাত্রে দেখা গেছে এই অভিযোগে চৌথুপীবিহার থেকে তাকে বহিষ্কার করা হয়। ইতোমধ্যে তুরস্কীরা চৌথুপীবিহার আক্রমণ করে। খু স্তোন সঞ্জীবনীকে নিয়ে পালাতে চেষ্টা করে। কাছে থেকে দেখার অবসর পায় তারা। খু স্তোন সঞ্জীবনীতে মুগ্ধ হয়েছিলো প্রথম দর্শনেই। তারা পলায়নপর অবস্থায় দুজনে দুজনের গল্প বলে। সম্ভবত ব্যক্তিগত গল্পই মানুষকে মানুষের সবচেয়ে কাছে আনে। এমন ধীসম্পন্ন গন্ধকালী কী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে সঞ্জীবনীতে পরিণত হলো এই গল্প রাজকুমার খু স্তোনকে বিস্মিত করে। কুষ্ঠরোগ সারিয়ে তোলার ওষুধ দেয় সঞ্জীবনী। পালিয়ে আঘাতপ্রাপ্ত সঞ্জীবনী পিঠে প্রথম পুরুষের স্পর্শ অনুভব করে। পুরুষ, বন্ধু এক শব্দে পরিণত হয়।

বঙ্কিমচন্দ্র প্রাচ্যদেশীয় নারীর সঙ্গে ইউরোপীয় নারীর তুলনা করতে গিয়ে শকুন্তলার সঙ্গে মিরান্দা ও দেসদিমোনার তুলনায় বলেছেন যে ভারতীয় নারী প্রেম নিবেদনে চাতুর্যপূর্ণ, ছলনাময়ী যেখানে ইউরোপীয় নারীরা সরল ও বাকচাতুর্যহীন। ইউরোপীয় শিক্ষাব্যবস্থা, সমাজব্যবস্থার সাথে ভারতীয় সমাজব্যবস্থার গভীর পার্থক্যগুলো সামনে না রেখে দেখলে শুধু চাতুর্যই চোখে পড়ে। বঙ্কিমচন্দ্র থেকে হুমায়ুন আজাদের ইউরোপতাড়িত চোখ ভারতীয় নারীদের দেখার অবকাশ দেয়নি। তারা, গার্গী, লোপামুদ্রা, সিকতা, নিভাবরি, ঘোষা-ব্রহ্মযজ্ঞে মৈত্রেয়ী, বড় বা প্রাথিতেয়ীকে জানার আগে সাফো আমাদের হস্তগত হয়। গন্ধকালী খু স্তোনের পরশে নিজেকে সংযত, সংহত করেছে। দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়েছে ভারতীয় পুঁথি রক্ষা করার নিমিত্তে। এদেশীয় পুঁথি তিব্বতের রাজগ্রন্থাগার থেকে উদ্ধার হয়েছে আরও একশো বছর আগে।

প্রীতম বসু চৌথুপীর চর্যাপদে গন্ধকালীর আত্নজীবনী বলার কৌশলেও যদি ইতিহাসকে সামনে আনার চেষ্টা করেন তারপরও চৌথুপীর চর্যাপদ প্রারম্ভে একে কল্পিত বলা হলেও তিনি ইতিহাস ঘেঁটেছেন। মিনহাজ ই সিরাজের তবারক ই নাসিরী, অক্ষয়কুমারের গৌড়রাজমালা, রাধাকুমুদ মুখার্জির Ancient Indian Education, রাহুল সাংস্কত্যায়নের তিব্বতে সোয়া বছর প্রভৃতি বইয়ের দ্বারস্থ হয়েছেন। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী যে চর্যাপদ উদ্ধার করেছেন তা হয়তো গন্ধকালীর মতোই কেউ তিব্বতে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করেছিলেন বলে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। তিব্বতী রাজপাঠাগারে প্রচুর ভারতীয় শাস্ত্র জমা পড়ে আছে এটা সহজেই অনুমান করা যায়। এখনো তিব্বতের বিভিন্ন বৌদ্ধ মঠে ভীক্ষুরা অতীশদীপঙ্করের বাণীসহ এদেশীয় নানা পুঁথি পাঠ করে। চৌথুপীর চর্যাপদ আমাদের দৃষ্টি ফিরিয়ে পাল শাসনামলে নিয়ে যায় যে সময়টিতে বৌদ্ধধর্মগুরুরা ভারতে জ্ঞানবিজ্ঞানের চর্চা করছেন। নালন্দা, চৌথুপীর বিহারগুলো বিদ্যাপীঠে পরিণত হয়েছিলো। চর্যাপদ শুধু ভাষাকেই নির্দেশ করেনা ইতিহাস, ঐতিহ্যকেও তুলে ধরার দায়িত্ব নিতে পারে সাংস্কৃতিক আনুকূল্য পেলে।

ভাষা শুধু যোগাযোগের মাধ্যমই নয়। একটি বিলুপ্ত ভাষার পাঠোদ্ধার একটি জাতিকে সমৃদ্ধি এনে দিতে পারে। ‘ভাষা’ ভাষা পাক, জ্ঞানের বিচিত্র বাঁকে পড়ুক আলো।

নবীন- প্রবীন লেখীয়োদের প্রতি আহ্বান: সাহিত্য সুহৃদ মানুষের কাছে ছড়া, কবিতা, গল্প, ছোট গল্প, রম্য রচনা সহ সাহিত্য নির্ভর আপনার যেকোন লেখা পৌঁছে দিতে আমাদেরকে ই-মেইল করুন [email protected]
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া

 

সম্পাদকীয় কার্যালয় 

১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।

যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702 

ই-মেইল: [email protected]

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড