• বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১  |   ৩৪ °সে
  • বেটা ভার্সন
sonargao

সহযোগিতার আশায় রিয়াদে লেবাননের সাবেক প্রধানমন্ত্রীরা

  আন্তর্জাতিক ডেস্ক

১৫ জুলাই ২০১৯, ২০:৩৬
লেবানন-সৌদি
ছবি : গালফ নিউজ

লেবাননের সাবেক প্রধানমন্ত্রী নাজিব মিকাতি আরও দু'জন প্রাক্তন লেবানিজ প্রধানমন্ত্রীসহ সৌদি সফরে যান। সোমবার (১৫ জুলাই) সৌদি বাদশাহের সঙ্গে সাক্ষাতের পর 'লেবাননে প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেয়ার' কথা জানায় রিয়াদ।

প্রতিনিধিদলের আরেক সদস্য ফুয়াদ সিনিওরিয়া বলেন, লেবাননের অর্থনীতি, স্থিতিশীলতা ও ঐক্যের সমর্থনে এই আলোচনা গুরুত্বপূর্ণ ছিল। বিশ্বের সবচেয়ে ভারী জনসাধারণের ঋণের বোঝাগুলির মধ্যে অন্যতম লেবানন সরকার একটি আর্থিক সংকটের মুখোমুখি, যা দীর্ঘ বিলম্বিত সংস্কারেকে এবার কার্যকর করতে চায়।

লেবাননের ঐতিহাসিক জোট ছিল সৌদি আরব, তবে সাম্প্রতিক বছরগুলিতে লেবাননে ইরান সমর্থিত হিজবুল্লাহ আন্দোলনের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের কারণে দুইদেশের মধ্যে সম্পর্ক স্থগিত হয়ে গিয়েছিল।

সৌদি বাদশাহ লেবাননের সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন এবং শীঘ্রই লেবানন রাষ্ট্রের দিকে সৌদি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে মিকাতির বক্তব্যকে উদ্ধৃত করে লেবানিজ এলবিজি টিভি জানায়। বাদশাহ বলেন, 'যে সমস্যার মধ্য দিয়ে আমরা যাচ্ছি তার আলোকেই দেশতিকে রক্ষা করা নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন।'

সিনিওরা সৌদি মালিকানাধীন আল-আরাবিয়া টেলিভিশনকে বলেছিলেন, রিয়াদের প্রতি লেবাননের সমর্থন পুনরায় শুরু করার গুরুত্ব নিয়ে লেবাননের সাবেক প্রধানমন্ত্রীরা সৌদি নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী তম্মাম সালাম।

জানুয়ারী মাসে সৌদি অর্থমন্ত্রী বলেন, লেবাননের স্থিতিশীলতা রক্ষা করার জন্য 'সব দিক' থেকে সমর্থন করত সৌদি আরব। একই দিনে, সৌদি আরবের আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বী কাতার ঘোষণ করে যে তারা লেবাননের অর্থনীতির সমর্থনে বৈরুতে জারিকৃত ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঋণপত্রগুলো কিনবে।

কাতারের সরকারি সূত্র জানায়, পরিকল্পনা মতে গত মাসে লেবানন সরকারের ৫০০ কোটি ডলারের ঋণপত্র ক্রয়ের কিছু অংশ কিনেছে কাতার। 'রয়টার্স'

  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া

 

সম্পাদকীয় কার্যালয় 

১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।

যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702 

ই-মেইল: [email protected]

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড