• শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১  |   ২৮ °সে
  • বেটা ভার্সন
sonargao

প্রতিদিন অনাহারে ১২ হাজারের বেশি মৃত্যু হতে পারে : অক্সফাম

  আন্তর্জাতিক ডেস্ক

০৯ জুলাই ২০২০, ১৬:৫৭
অনাহার
প্রতিদিন অনাহারে ১২ হাজারের বেশি মৃত্যু হতে পারে : অক্সফাম (ছবি : সংগৃহীত)

সময়ের সঙ্গে মহামারিতে রূপ নেওয়া প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের বিষাক্ত ছোবলে যত মানুষ মারা যাবে তার থেকেও বেশি মানুষ ক্ষুধায় মারা যেতে পারেন। এখনই সঠিক পদক্ষেপ না নিতে পারলে বিশ্বে প্রতিদিন ১২ হাজারের বেশি মানুষ অনাহারে মারা যেতে পারেন বলে সতর্ক করেছে দাতব্য প্রতিষ্ঠান অক্সফাম ইন্টারন্যাশনাল।

বৃহস্পতিবার (৯ জুলাই) অক্সফাম ইন্টারন্যাশনালের বরাত দিয়ে এ কথা জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

অক্সফাম বলছে, বিশ্ব এখন ‘ক্ষুধা মহামারির’ কিনারায়। করোনা ভাইরাস বা কোভিড-১৯ মহামারি লাখ লাখ মানুষকে অনাহারের দিকে ঠেলে দিয়েছে।

সারাবিশ্বের দরিদ্র সম্প্রদায়ের মানুষ বার বার পরিষ্কার জরুরি বার্তা দিচ্ছে, করোনা ভাইরাসের আগে ক্ষুধা তাদের মেরে ফেলবে।

বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে চলমান সংঘাত, বিরাট বৈষম্য, ক্রমবর্ধমান জলবায়ু সংকটের সঙ্গে করোনা ভাইরাস মহামারি মিলিত হয়ে খাদ্য ব্যবস্থাকে ভেঙে দিয়েছে। লাখ লাখ মানুষকে অনাহারে নিমজ্জিত করে ফেলেছে।

করোনা মহামারির সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় এবং ক্ষুধা নিরসনে এখনই যদি ব্যবস্থা না নেওয়া যায়, তাহলে এ বছরের শেষ নাগাদ অনাহারে দিনে ১২ হাজারের বেশি মানুষ মারা যেতে পারে। এমনকি এই মৃত্যুর সংখ্যা প্রতিদিন রোগে যে সংখ্যক মানুষ মারা যান, তার চেয়েও বেশি হতে পারে।

আরও পড়ুন : ভারতে করোনার তাণ্ডবে ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ২৫ হাজার

১০টি দেশ ও অঞ্চলকে চরম ক্ষুধার হটস্পট হিসেবে চিহ্নিত করেছে অক্সফাম ইন্টারন্যাশনাল। এরমধ্যে রয়েছে ইয়েমেন, ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো (ডিআর কঙ্গো), আফগানিস্তান, ভেনেজুয়েলা, পশ্চিম আফ্রিকান সাহেল, ইথিওপিয়া, সুদান, সাউথ সুদান, সিরিয়া এবং হাইথি। এছাড়া স্বল্প ও মধ্যম আয়ের বিভিন্ন দেশে ক্ষুধার মাত্রা চরমভাবে বাড়বে।

  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া

 

সম্পাদকীয় কার্যালয় 

১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।

যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702 

ই-মেইল: [email protected]

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড