• শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১  |   ৩৭ °সে
  • বেটা ভার্সন
sonargao

কাশ্মীরে ১৫ ঘণ্টার মধ্যে দুই ভূমিকম্পের আঘাত

  আন্তর্জাতিক ডেস্ক

০১ জুলাই ২০২০, ১৩:১৮
কাশ্মীরে ১৫ ঘণ্টার মধ্যে দুই ভূমিকম্পের আঘাত
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত কাশ্মীরি সড়ক (ছবি : প্রতীকী)

একের পর এক ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছে উত্তর-পূর্ব ভারত। গত রবিবার (২৮ জুন) কেঁপে উঠেছিল মেঘালয়ের একাংশ। রিখটার স্কেলে যার তীব্রতা ছিল ৩ দশমিক ৯। আসামসহ মিজোরাম ১৮ জুন থেকে ২১ জুনের মধ্যে একাধিকবার কেঁপেছে। মঙ্গলবার (৩০ জুন) ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে জম্মু-কাশ্মীরেও। ১৫ ঘণ্টার মধ্যে দুইবার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে একই অঞ্চলে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার।

সাম্প্রতিক সময়ে জম্মু-কাশ্মীরে একাধিক বার ঘনঘন ভূমিকম্প হলেও, প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি। তবে গত বছর পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরে ৫ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্পে কমপক্ষে ২৩ জন মারা যান। জখম হয়েছিলেন শতাধিক মানুষ।

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল আজাদ কাশ্মীরের নিউ মিরপুর শহর থেকে এক কিলোমিটার দক্ষিণপূর্বে। কম্পন মাত্র ৮ থেকে ১০ সেকেন্ড স্থায়ী ছিল। কিন্তু তাতেও ভালোরকম ক্ষয়ক্ষতি হয়।

মঙ্গলবার রাতের ভূমিকম্পে কাশ্মীর উপত্যকা জুড়ে মাঝারি মাত্রার ভূকম্পন অনুভূত হয়। জাতীয় ভূমিকম্প বিষয়ক কেন্দ্রের রিপোর্ট অনুযায়ী, রাত ১১.৩২ মিনিটে ভূমিকম্প আঘাত হানে। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের তীব্রতা ধরা পড়ে ৪ দশমিক ৬। রাতের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল কাটরা থেকে ১০৩ কিলোমিটার পূর্বে।

উপকেন্দ্র ছিল ভূগর্ভের ৫ কিলোমিটার গভীরে। ১৫ ঘণ্টা আগে ওই একই অঞ্চলে আরও একটি ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল।

মঙ্গলবার দিনের প্রথম ভূমিকম্পটি হয় সকাল ৮টা ৫৬ মিনিটে। রিখটার স্কেলে তীব্রতা ছিল ৪। আঘাত হেনেছিল কাটরা থেকে ৮৪ কিলোমিটার পূর্বে। কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা প্রাণহানির খবর মঙ্গলবার গভীর রাত পর্যন্ত মেলেনি।

আরও পড়ুন : ‘বয়কট চায়না’ লেখা ক্যাপ-টিশার্টও তৈরি চীনে!

গোটা জুন মাসে জম্মু-কাশ্মীরে পাঁচটির বেশি ভূমিকম্প হয়েছে। অধিকাংশ কম্পনই ছিল ছিল মৃদু। তাই তেমন ক্ষয়-ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া

 

সম্পাদকীয় কার্যালয় 

১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।

যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702 

ই-মেইল: [email protected]

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড