আন্তর্জাতিক ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে ইরাকের বাগদাদে ড্রোন হামলা চালিয়ে হত্যা করা হয়েছে ইরানের সর্বোচ্চ সামরিক কর্মকর্তা জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে। বাগদাদের মাটিতে মার্কিনিদের হামলায় সোলাইমানির নিহত হওয়ার ঘটনা ইরাক ও ইরানকে ঐক্যবদ্ধ করেছে বলে মনে করছেন কূটনীতিকরা।
ইরাকের মাটিতে মার্কিনিদের হামলায় সোলাইমানির নিহতের ঘটনায় কী ধরনের প্রভাব পড়তে পারে এমন একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ‘পার্সটুডে’।
রবিবার (৫ জানুয়ারি) প্রকাশিত এ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিনিদের হামলায় ইরানের সর্বোচ্চ সামরিক কর্মকর্তা কাসেম সোলাইমানির ছাড়াও ইরাকি সংগঠন হাশদ আশ শাবির সেকেন্ড ইন কমান্ড আবু মাহদি আল মুহান্দিস নিহত হয়েছেন। ইতোমধ্যেই এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে ইরাক-ইরান সম্পর্কে। আর সেই প্রভাবটা ইতিবাচক।
কূটনীতিকদের মতে, সোলাইমানি হত্যাকাণ্ডের জেরে ইরান ও ইরাকের মধ্যকার ঐক্য জোরালো হয়েছে। সম্প্রতি ইরান ও ইরাকের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির জন্য ব্যাপক চেষ্টা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু সোলাইমানি ও মুহান্দিসের জানাজায় বিপুল সংখ্যক ইরাকির উপস্থিতি দেখে বোঝা যায় তাদের রক্ত তেহরান ও বাগদাদকে ঐক্যবদ্ধ করেছে।
আরও পড়ুন- ট্রাম্পের হুমকি যুদ্ধাপরাধের সামিল : ইরান
উল্লেখ্য, শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) ভোরে বাগদাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে যাওয়ার পথে সোলাইমানিসহ তার ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টাদের গাড়ি বহরে ড্রোন হামলা চালায় মার্কিনবাহিনী। এতে সোলাইমানি ও মুহান্দিসসহ মোট আটজন নিহত হন।
ওডি/এসসা
নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া
সম্পাদকীয় কার্যালয়
১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।
যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702
ই-মেইল: [email protected]
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড