• শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১  |   ২৮ °সে
  • বেটা ভার্সন
sonargao

সেকমল বিশ্ববিদ্যালয় : ব্যর্থদের সফল করার এক জাদুকরী প্রতিষ্ঠান

  নিশীতা মিতু

১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ০৯:৩৫
সেকমল
কাজ করছেন সেকমলের ছাত্ররা (ছবি- ইন্টারনেট)

রোজ সকালে কাঁধে স্কুলের ভারী ব্যাগ চাপিয়ে দিন শুরু করে এ প্রজন্মের শিশুরা। ভালো ফল যে করেই হোক করতে হবে। এসএসসি বা ম্যাট্রিকে ভালো ফল করলেই সুযোগ মিলবে ভালো কলেজে। তারপর ফলের ওপর ভিত্তি করেই সুযোগ হবে ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে।

পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চাইলে বিভিন্ন বিষয়ে পেতে হয় নির্ধারিত জিপিএ বা নম্বর। তবে ‘সেকমল’ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চাইলে ম্যাট্রিক ফেল হতে হবে আপনাকে। ম্যাট্রিক পাস করে আবেদন করলেও রাখা হবে বিশেষ বিবেচনায়। না, ভুল কিছু পড়ছেন না। স্রোতের বিপরীত দিকে গিয়ে সাফল্যকে ছোঁয়াই যে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল উদ্দেশ্য।

অকৃতকার্যদের বিশ্ববিদ্যালয়!

সেকমল (SECMOL) কে বলা হয় ‘ইউনিভার্সিটি অব ফেইলর্স’ বা অকৃতকার্যদের বিশ্ববিদ্যালয়। স্বাভাবিকভাবেই যেখানে ভর্তি হতে মাধ্যমিকে ফেল করতে হয়, তার এমন নামই যুতসই। মূলত একটি শিক্ষা আন্দোলনের নাম সেকমল। কিন্তু কী নিয়ে আন্দোলন? কেনই বা আন্দোলন?

ভারতের লাদাখের ফে গ্রামের পাশে ২০ একরের বেশি জমি নিয়ে অবস্থিত সুবিশাল সেকমল বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৮৮ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত করেন সোনম ওয়াংচুক নামের এক ব্যক্তি। অন্য পাঁচ দশটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সেকমল একদমই ভিন্ন। এখানকার শিক্ষার্থীদের কাগজে কলমে পড়ানো হয় না। তারা হাতে কলমে বাস্তব জীবনের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করেন এবং সফলও হন বহুলাংশে।

আরেকটু বিশদভাবে বলা যাক। সেকমলের শিক্ষার্থীরা ইংরেজি শেখেন আর শেখেন একজন লাদাখি হিসেবে কী করে নির্ভরযোগ্য জীবন কাটাতে পারেন। যেহেতু অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো সেকমল প্রথাগত বিদ্যায় বিশ্বাসী নয়, তাই তারা নির্দিষ্ট কোনো পাঠ্যসূচি মানেন না। সবকিছু মিলিয়ে, প্রথাগত বিদ্যায় যারা অকৃতকার্য তাদের দিয়েই নতুন করে কিছু করানোই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশ্য।

স্বয়ংসম্পূর্ণ এক বিশ্ববিদ্যালয় সেকমল। এখানে সৌর শক্তিকে কাজে লাগানো হয় সমস্ত বৈদ্যুতিক, খাদ্য ও পানির প্রয়োজনে। ভাবছেন কীভাবে? সেকমলে থাকা সোলার প্যানেলগুলো প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ উৎপাদনের কাজ করে। খাবার রান্নার কাজে ব্যবহার করা হয় সোলার কুকার। আর পানি গরমের জন্য ব্যবহৃত হয় সোলার হিটার।

সেকমলের পুরোটা জুড়েই রয়েছে শিক্ষার উপকরণ। সেখানকার ভবনগুলো তৈরি করা হয়েছে মাটি আর কাঠের ছোট টুকরোর পুরু দেয়াল দিয়ে। এতে শীতকালের কক্ষের ভেতরের তাপমাত্রা বেশি থাকে আবার গরমের সময় অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা কম থাকে। শীতের সময় যখন বাইরের তাপমাত্রা থাকে মাইনাস ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তখন সেকমলের কক্ষের ভেতরের তাপমাত্রা থাকে প্লাস ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এখানকার সবগুলো ভবনই সোলার হিটেড। মজার ব্যাপার হলো, সর্বত্র সৌর শক্তির এই ব্যবহারের কারণে সেকমলের পরিচালনার খরচ খুবই কম হয়। আর তার জন্য এই বিশ্ববিদ্যালয়টির কোনো বাড়তি আর্থিক সহযোগিতার প্রয়োজন পড়ে না।

কী নেই সেকমলে? বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে স্থায়ী থাকার জায়গা, ট্রেনিংয়ের জন্য বড় বড় কক্ষ, কাজের জন্য আলাদা স্থান, একটি লাইব্রেরি, রান্নাঘর ও খাবার খাওয়ার স্থান। ১০০০-এর ওপর গাছ রয়েছে সেখানে, সে সঙ্গে রয়েছে সবজি বাগান আর গরুও। প্রয়োজনীয় শাক-সবজি উৎপাদন করা হয় নির্দিষ্ট গ্রিন হাউজে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সবগুলো কাজ ছাত্ররাই করে থাকেন। সবজি বাগানে চাষ থেকে শুরু করে গরুর দুধ সংগ্রহ করা, সোলার প্যানেল পরিচালনা করা, ভবন তৈরি করা, রান্না করা এবং যাবতীয় সবকিছুই করেন তারা।

সেকমলের একটি ট্রাভেল এজেন্সি রয়েছে ‘অ্যারাউন্ড লাদাখ উইথ স্টুডেন্টস’ নামে। এই এজেন্সিটি মূলত সেই শিক্ষার্থীদের জন্য যারা সেকমলে ফে ক্যাম্পাসে থেকে সেখানকার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে চান কিংবা কাজ করতে চান। এই খাত থেকে আয় করা অর্থ বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় খরচ হয়।

যেভাবে সেকমলের সূচনা

সবাই যখন পাসের পেছনে মরিয়া হয়ে ছুটছে তখন সেকমল খুঁজছে ফেল্টুসদের। স্রোতের বিপরীত দিকে আগানো এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সূচনার গল্প জানতে হলে চলে যেতে হবে প্রতিষ্ঠাতা সোনম ওয়াংচুকের কাছে। ১৯৬৬ সালের পহেলা সেপ্টেম্বর লেহ জেলার উলেটোকপো গ্রামে জন্মেছিলেন তিনি। পড়াশোনার জন্য পাড়ি জমান প্রাদেশিক রাজধানী শ্রীনগরে।

চারপাশের রঙিন দুনিয়া সোনমের মন কাড়েনি। তার মন পড়েছিল বিবর্ণ বাস্তবে। নিজ প্রদেশের শিক্ষার অধোগতি তাকে ভাবাত ভীষণ। অধিকাংশ ছাত্রই দশম শ্রেণির ম্যাট্রিক পরীক্ষায় ফেল করছে। দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় পাস তো দূরে থাক, অংশগ্রহণকারীর হারই প্রায় শূন্যের কোঠায়। কেন এমন হচ্ছে? সোনমের মনে হলো, শিক্ষার্থীরা নয়, ফেল করছে এখানকার অসামঞ্জস্যপূর্ণ শিক্ষাব্যবস্থা। জোরপূর্বক তাদের গেলানো হচ্ছে হিন্দি। তিব্বতীয়দের জয় যা বেশ কষ্টকর।

১৯৮৮ সালের কথা। কাশ্মীরের এনআইটি শ্রীনগর থেকে যন্ত্রকৌশলে সবে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করেন সোনম। সোনম ভাবলেন, লাদাখের কোনো মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার প্রয়োজন নেই। তাদের খুব বেশি প্রয়োজন একটি পরিবর্তিত আধুনিক শিক্ষাপদ্ধতি। নিজের ভাবনাকে বাস্তব রূপ দিয়ে সে বছর নিজের ভাই ও কজন সঙ্গীকে নিয়ে গড়লেন ‘স্টুডেন্টস এজুকেশনাল অ্যান্ড কালচারাল মুভমেন্ট অব লাদাখ’। সংক্ষিপ্তে যাকে বলা হয় ‘সেকমল’।

শিক্ষা প্রচারণার জন্য খুললেন ‘সেকমল অল্টারনেটিভ স্কুল’ নামে ভিন্নধর্মী এক বিদ্যালয়। নিজের উদ্যোগে সরকার ও স্থানীয় জনগণকে পাশে পেলেন সোনম। সবার মিলিত এই প্রজেক্টের নাম দেওয়া হলো ‘অপারেশন নিউ হোপ’। নতুন এক সামাজিক আন্দোলনের সূচনা হলো।

সন্তানের ব্যাপারে বাবা মাকে সচেতন করা, বিজ্ঞান ও বইকে ভালোবাসতে শেখানো, পড়াশোনায় উৎসাহী করা ইত্যাদি নিয়ে ক্যাম্পেইন করেন তারা। কতটা সার্থক হলো এই আন্দোলন? অল্প কদিনের মধ্যেই এর ফল পাওয়া গেল। ১৯৯৬ সালে লাদাখের পাশের হার ছিল ৫ শতাংশ। ২০০৯ সালে তা গিয়ে ঠেকল ৭৫ শতাংশতে।

কতটা সফল সেকমল?

স্রোতের উল্টো পাশে যেহেতু এগিয়েছে সেকমল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাফল্য নিয়ে তাই সবার আগ্রহ থাকাই স্বাভাবিক। আপনি যদি সেকমলের সফলতা সম্পর্কে জানতে চান তবে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছিলেন এমন শিক্ষার্থীদের বর্তমান জীবনে ঢুঁ মারতে পারেন।

থিনলাস কোরোল, যিনি সেকমলে কাটিয়েছিলেন এক দশক। ২০০৯ সালে তিনি প্রথম ‘লাদাখি উইমেন’স ট্রাভেল কোম্পানি’ প্রতিষ্ঠা করেন। ভারতে নারীদের সর্বোচ্চ বেসামরিক ‘নারী শক্তি’ পুরস্কার জিতে নেন এই নারী।

সেকমলের আরেক শিক্ষার্থী স্তানজিন দোরজাই। বর্তমানে তিনি লাদাখের একজন স্বনামধন্য চলচ্চিত্রনির্মাতা। ২০০৬ সালে তিনি হিমালয়ান ফিল্ম হাউজ প্রতিষ্ঠা করেন। আরেক দুষ্ট ছেলের কথাই ধরুন। চোজাং নামগাইল নামের এই ছেলেটির জীবন বদলে যায় সেকমলে ভর্তি হয়ে। কর্তৃপক্ষ বুঝতে পারেন প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থা এই ছেলেটির জন্য নয়। তারা তাকে অভয় দেন। ২০১৪ সালে এই ছেলেটিই ‘লাদাখ ফাইন ফুডস’ নামের একটি প্রাকৃতিক খাবারের প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন।

নিজ অবস্থানে প্রতিষ্ঠিত এই ব্যক্তিদের প্রত্যেকেই কিন্তু ৩ থেকে ৫ বার মাধ্যমিকে ফেল করেই এখানে ভর্তি হন। সেকমলের শিক্ষার্থীদের অনেকেই বর্তমানে বিশ্বসেরা সাংবাদিক, কেউ চলচ্চিত্র নির্মাতা, কেউবা স্বনামধন্য উদ্যোক্তা। এমনকি লাদাখের শিক্ষামন্ত্রীও মাধ্যমিকে পাঁচবার ফেল করার পর ভর্তি হয়েছিলেন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে।

সেকমলে পড়তে পারেন আপনিও!

সেকমল বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে জানার পর নিশ্চয়ই আপনারও ইচ্ছে করছে সেখানকার ছাত্র হতে। চাইলে কিন্তু সত্যিই সেকমল অল্টারনেটিভ স্কুলের ছাত্র হতে পারেন আপনি। এর জন্য তিব্বতীয় ভাষা জানার প্রয়োজন নেই। মেট্রিকেও ফেল করতে হবে না। এমনকি ভারতীয় হওয়ারও দরকার নেই। চাইলেই সৌর নকশা, প্রাকৃতিক স্থাপত্যকলা, ভূগোল ইত্যাদি বিষয়ে ইংরেজি ভাষায় এক-দুই সপ্তাহ মেয়াদী স্বল্পকালীন কোর্স করতে পারেন এখানে। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন- www.secmol.org

সোনম ওয়াংচুর যুগান্তকারী আবিষ্কার ‘আইস স্তুপা’

সমাজের মানুষের দুঃখ দুর্দশা ছুঁয়ে যেত সোনমকে। শীতে লাদাখে যেই বরফগুলো জমাট বাঁধে সেগুলো গলেই গ্রীষ্মে কৃষকদের চাষাবাদের পানির যোগান দেয়। কিন্তু এই বরফ গলতে গলতে পেরিয়ে যায় জুন-জুলাই মাস। অনেকসময় সৃষ্টি হয় বন্যারও। ফলে, কৃষিকাজের মূল দুই মাস এপ্রিল ও মে তে লাদাখজুড়ে তৈরি হয় তীব্র পানির সংকট। এই সংকট থেকে উত্তরণের উপায় খুঁজতে শুরু করলেন সোনম। শীতের বরফকে অপচয় না করে কী করে গ্রীষ্ম পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যায় তা নিয়ে ভাবলেন। আর এই ভাবনা থেকেই ২০১৩ সালের শেষের দিকে আবিষ্কার করলেন ‘বরফ স্তুপা’

এ ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের অত্যন্ত সাধারণ একটি পদ্ধতিকে কাজে লাগান তিনি। একটি হেলানো পাইপ দিয়ে উৎস থেকে পানি চালনা করতে হবে। পাইপ বেয়ে পানি যখন শেষ মুহূর্তে বের হবে, তখন আভ্যন্তরীণ চাপের দরুন তা একটি ফোয়ারার মতো করে বের হবে। বাইরের তাপমাত্রা শীতকালে যেহেতু মাইনাস ২০ বা তারও কম থাকে তাই পানি বাইরে বের হতেই বরফ হতে শুরু করবে।

এভাবে ফোয়ারার আকারে পানি বাড়তে বাড়তে ওপরের দিকে উঠতে থাকবে এবং একসময় পুরো বরফের স্তুপটি একটি কোণক আকার ধারণ করবে। এভাবে স্তুপীকৃত বরফের মধ্যে পানি অনেকদিন সংরক্ষণ করা যায়।

তিব্বতীয় বৌদ্ধ মঠগুলোর বৃত্তাকার পিরামিড ঘরানার আকারের হওয়ায় সেগুলোকে ‘মন্দির’ না ‘স্তুপা’ বলা হয়। সোনম ওয়াংচুকও তার বরফের আধারের নাম দেন Ice-stupa বা ‘বরফ-স্তুপা’। ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে বরফের প্রথম আধার নির্মিত হয়। দোতলা বাড়ির সমান এই আধারে প্রায় দেড় লাখ লিটার পানি ধরত। গ্রীষ্মের সময় এই বরফ স্তুপার পানি ব্যবহার করে চাষাবাদ করেন কৃষকরা।

প্রথাগত শিক্ষা বনাম সোনমের সেকমল

বিদ্যা বা জ্ঞান বইয়ের পাতায় নয় মানুষের মস্তিষ্ক আর চেষ্টায় থাকে। এমনটাই বিশ্বাস ছিল সোনমের। সেকমল অনেক ব্যর্থতার গল্পকে সফলতার রূপ দিয়েছে। এটি এমন একটি প্রতিষ্ঠান যেখানে প্রতিটি শিক্ষার্থীকে পুরোপুরি ভরসা করা হয়, তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয় এবং তার মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। শীতল লাদাখ মরুদ্যানের এই প্রতিষ্ঠানটিতে কোনো ছাত্রকে তিরস্কার করা হয় না, বরং প্রশংসা করা হয় তার কাজের।

আরও পড়ুন : যে মধু পানে ভ্রম সৃষ্টি হয়!

সোনম ওয়াংচুক বিশ্বাস করেন শিক্ষা তিনটি H (এইচ) এর সমন্বয়ে গঠিত। আর তা হলো (Head, Hands, Heart)। অর্থাৎ, বুদ্ধিসম্পন্ন মস্তিষ্ক, দক্ষ হাত আর দয়ালু হৃদয় থাকলেই একজন মানুষ সুশিক্ষিত হতে পারে।

পেশায় প্রকৌশলী সোনম শিক্ষা নিয়ে বিপ্লব ঘটিয়েছেন এবং তাতে সফলও হয়েছেন। তিনি স্বপ্ন দেখেন এমন একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের যেখানে গতানুগতিক পড়ালেখা কেউ করবে না। শিক্ষার্থীরা কাজ করবে, শিখবে আর আবিষ্কার করবে। এমন একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা ভাবলেই কল্পনায় আসে সেকমলের নাম।

তথ্য সূত্র : ইকোইডেজডটকম, সেকমলডটঅর্গ, উইকিপিডিয়া

ওডি/এনএম

  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া

 

সম্পাদকীয় কার্যালয় 

১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।

যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702 

ই-মেইল: [email protected]

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড