• বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১  |   ২৮ °সে
  • বেটা ভার্সন
sonargao

বিশ্বের ভয়ঙ্কর ৫ বন্দুক

  ভিন্ন খবর ডেস্ক

১৮ অক্টোবর ২০১৯, ১৬:৩৬
বন্দুক
ঘাতক পাঁচ বন্দুক (ছবি : প্রতীকী)

সারা বিশ্বে মারণাস্ত্রের তালিকায় বন্দুকের স্থানই বোধহয় সবচেয়ে সমৃদ্ধ। আমেরিকা, রাশিয়াসহ বিশ্বের শক্তিধর দেশগুলো একের পর এক ভয়ঙ্কর বন্দুক বানাচ্ছে। এর মধ্যে কোনো ঘাতক বন্দুক থেকে ১৬ লাখ গুলি বের হয়। আবার কোনোটি থেকে একই সময়ে দুই জায়গায় নিশানা বানাতে পারে। এমনই পাঁচটি ঘাতক বন্দুক হলো-

এক্সএম ২৯ : আমেরিকার সেনারা এই বন্দুকটি ব্যবহার করে। সেমি-অটোমেটিক স্মার্ট গ্রেনেড লঞ্চার এটি। ঘাতক এই বন্দুকটির বিশেষত্ব হলো- একই সময়ে দুই স্থানে নিশানা বানানো যায়। যে কোনো চলমান বস্তুকে নিখুঁতভাবে টার্গেট করতে এই বন্দুকের জুড়ি মেলা ভার।

মেটাল স্টর্ম সেন্ট্রি গান : এই বন্দুক দিয়ে এক মিনিটে ১৬ লাখ গুলি বের হয়। ঘাতক এই বন্দুক ৩৬০ ডিগ্রি ঘুরতে পারে। একসঙ্গে ২৪ হাজার লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে বন্দুকটি।

কর্নার শট : ইজরায়েলের ডিফেন্স ফোর্সের লেফটেন্যান্ট কর্নেল অ্যামোস গোলান এই বন্দুকের স্রষ্টা। এই বন্দুকটি দিয়ে কোণায় লুকিয়ে থাকা কোনো লক্ষ্যবস্তুর সামনাসামনি না গিয়েও হামলা চালানো যায়। জঙ্গি হামলা কিংবা পণবন্দি বানানোর মতো ঘটনার মোকাবিলায় এটা খুব উপযোগী।

রেল গান : এই বন্দুক ইলেকট্রোম্যাগনেটিক পাল্সকে কাজে লাগিয়ে চালানো যায়। যা সেকেন্ডে ২ দশমিক ৪ কিলোমিটার বেগে ১৬০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুকে আঘাত করতে সক্ষম। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর সদস্যরা এই বন্দুক ব্যবহার করে।

এক্সএম ২৫ : হালকা ওজনের গ্রেনেড লঞ্চার হলো- এক্সএম ২৫। এই অস্ত্রটি একবারে ২৫টি গ্রেনেড ছোঁড়ার ক্ষমতা রাখে। যা কিনা ৬০০ মিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুকে আঘাত করতে সক্ষম।

ওডি/টিএএফ

আপনার চোখে পড়া অথবা জানা অন্যরকম অথবা ভিন্ন স্বাদের খবরগুলোও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। তাই সরাসরি দৈনিক অধিকারকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া

 

সম্পাদকীয় কার্যালয় 

১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।

যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702 

ই-মেইল: [email protected]

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড