• বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১  |   ৩৩ °সে
  • বেটা ভার্সন
sonargao

মৃত তিমির পেটে মিলল ৪০ কেজি প্লাস্টিক!

  অধিকার ডেস্ক    ১৯ মার্চ ২০১৯, ০৯:২৪

তিমি
ছবি : সংগৃহীত

ফিলিপাইনের সমুদ্রতটে একটি মৃত তিমি মাছ ভেসে এসেছে যেটির পাকস্থলীতে ৪০ কেজি পরিমাণ (প্রায় ৮৮ পাউন্ড) প্লাস্টিকের ব্যাগ পাওয়া গেছে।

ফিলিপাইনের সমুদ্রতটে ভেসে উঠেছে একটি মৃত তিমি মাছ। এর পাকস্থলীতে পাওয়া গেছে প্রায় ৮৮ পাউন্ড (৪০ কেজি) পরিমাণ প্লাস্টিকের ব্যাগ। এ মাসের শুরুতে দাভাও সিটি'র পূর্বাঞ্চল থেকে ডি'বোন কালেক্টর মিউজিয়ামের কর্মচারীরা মাছটিকে উদ্ধার করে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক পোস্টে মিউজিয়ামটি লিখেছে, একটি তিমির ভেতর এত বিপুল পরিমাণ প্লাস্টিক তারা আগে কখনো দেখেনি। তিমিটির পাকস্থলী থেকে তারা ১৬টি চালের বস্তা এবং বিপুল পরিমাণ 'শপিং ব্যাগ' উদ্ধার করেন। তিমিটির পেটে কী কী পাওয়া গেছে তার বিস্তারিত একটি তালিকা কয়েকদিনের মধ্যে প্রকাশ করবে মিউজিয়াম কর্তৃপক্ষ।

উল্লেখ্য, ফিলিপাইনসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অনেক দেশ থেকেই সমুদ্রে বিপুল পরিমাণ প্লাস্টিক বর্জ্য নিক্ষেপ করা হয়। পরিবেশ সংরক্ষণ বিষয়ে প্রচারণা চালানো প্রতিষ্ঠান ওশ্যান কনসার্ভেন্সি ও ম্যাককিনসে সেন্টার ফর বিজনেস অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট ২০১৫ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী প্রতি বছর সমুদ্রে যে পরিমাণ প্লাস্টিক বর্জ্য ফেলা হয় তার ৬০ শতাংশে'র জন্য দায়ী এশিয়ান পাঁচ দেশ। এগুলো হলো- চীন, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম ও থাইল্যান্ড।

এর আগে গত বছর থাইল্যান্ডেও একটি তিমির মৃতদেহ পাওয়া যায় যার পেট থেকে প্রায় ৮০ কেজি প্লাস্টিক ব্যাগ উদ্ধার করা হয়েছিল। ইন্দোনেশিয়ার একটি তিমির পাকস্থলীতে পাওয়া গেছিলো ১১৫টি কাপ, ৪টি প্লাস্টিকের বোতল, ২৫টি প্লাস্টিকের ব্যাগ এবং দুই জোড়া প্লাস্টিকের চপ্পল।

তথ্য সূত্র: বিবিসি বাংলা।

আপনার চোখে পড়া অথবা জানা অন্যরকম অথবা ভিন্ন স্বাদের খবরগুলোও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। তাই সরাসরি দৈনিক অধিকারকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া

 

সম্পাদকীয় কার্যালয় 

১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।

যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702 

ই-মেইল: [email protected]

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড