• শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১  |   ২৭ °সে
  • বেটা ভার্সন
sonargao

শয়তান হওয়ার জন্য কাটলেন নিজের নাক!

  ভিন্ন খবর ডেস্ক

২৫ সেপ্টেম্বর ২০২০, ১৫:৫২
করোনা
ছবি : সংগৃহীত

অনেকেই আছেন যারা নিজের রূপে সন্তুষ্ট থাকতে না পেরে, নিজেকে বিভিন্ন ভাবে সাজিয়ে তোলেন। তা করতে গিয়ে কিছু মানুষ এমন কাজ করেন, যার জেরে তাঁদের দেখতে আরও অদ্ভুত লাগে। পছন্দসই রূপ পেতে দেহের বিভিন্ন অঙ্গের বদল ঘটাতেও পিছুপা হন না তাঁরা। সম্প্রতি এ রকমই ব্রাজিলের এক ব্যক্তি যা করেছেন তা নিয়ে আলোচনায় মেতেছেন নেটাগরিকরা।

ব্রাজিলের বাসিন্দা মিকেল ফারো দো পাদ্রো। ৪৪ বছরের এই ব্যক্তি নিজেকে বিদঘুটে সাজে তুলে ধরতে পছন্দ করেন। নিজের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের পরিবর্তন করতেও ভালবাসেন তিনি। পাদ্রোর সাজের সাক্ষ্য বহন করছে তাঁর ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট। সারা মুখে ট্যাটু ছাড়াও চুলের বিভিন্ন পরিবর্তন, দাঁত পাল্টে ফেলা, মুখমণ্ডলের বিভিন্ন অংশে ছিদ্র ও কৃত্রিম শিং— এ সব আগেই করেছিলেন তিনি। সম্প্রতি নিজের লুকসের বদল ঘটাতে নাকের একাংশ কেটে বাদ দিয়েছেন। তা দেখেই চমকে গিয়েছেন নেটাগরিকরা।

অপারেশনের মাধ্যমে নাকের সামনের অংশ কেটে বাদ দিয়েছেন তিনি। তাঁর ‘শয়তান মানুষ’ লুককে আরও জোরদার করতেই এই কাজ করেছেন বলে জানিয়েছেন। তাঁর স্ত্রীয়ের দাবি, পাদ্রো হলেন বিশ্বের তৃতীয় ব্যক্তি যিনি এই কাজ করলেন।

জানা গিয়েছে, পাদ্রো এক জন ট্যাটু শিল্পী। তিনি দাবি করেন, তাঁর যন্ত্রণা সহ্য করার শক্তি প্রবল। তাই ট্যাটু বা এই সব পরিবর্তন করতে তাঁর নাকি কোনও অসুবিধা হয় না। তবে পাদ্রোই একমাত্র নয়, যিনি লুকস বদলাতে নিজের অঙ্গ কেটে বাদ দিলেন। এর আগে জার্মানির সান্দ্রো নামের এক ব্যক্তি নিজের দুই কান কেটে বাদ দিয়েছিলেন। কান ছাড়াও তাঁর জিভ, হাতের মতো অংশে এমন পরিবর্তন করেছিলেন, যা নজর কেড়েছিল নেটাগরিকদের।

ওডি/

আপনার চোখে পড়া অথবা জানা অন্যরকম অথবা ভিন্ন স্বাদের খবরগুলোও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। তাই সরাসরি দৈনিক অধিকারকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া

 

সম্পাদকীয় কার্যালয় 

১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।

যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702 

ই-মেইল: [email protected]

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড