• শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১  |   ২৮ °সে
  • বেটা ভার্সন
sonargao

জিডিপিতে সিঙ্গাপুর-হংকংকে ছাড়িয়ে গেল বাংলাদেশ

  অর্থ-বাণিজ্য ডেস্ক

১২ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ২০:০৮
বাংলাদেশ
(ছবি : প্রতীকী)

জিডিপিতে সিঙ্গাপুর ও হংকংকে ছাড়িয়ে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ১৩তম বড় অর্থনীতির দেশ এখন বাংলাদেশ। দেশের ‘মোট দেশজ উৎপাদন’ বা জিডিপির আকার গত দেড় যুগে সিঙ্গাপুর এবং হংকংকে ছাড়ালো।

এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংক এডিবির ‘এশিয়া এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন সূচক’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। দারিদ্র্য বিমোচন, মাতৃ ও শিশুমৃত্যুরোধ এবং শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন সামাজিক সূচকে বাংলাদেশের উন্নতির চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। বিশ্ব অর্থনীতিতে এশিয়ার ক্রমবর্ধমান অবদানের কথাও উঠে এসেছে প্রতিবেদনে।

এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বিবেচনা করে প্রত্যেকটি দেশের মোট জিডিপির হিসাব দিয়েছে এডিবি।

সেই হিসাব অনুযায়ী ২০১৮ সালে বাংলাদেশে মোট ৭০ হাজার ৪শ ১৬ কোটি ডলারের সমপরিমাণ পণ্য উৎপাদন ও সেবা সৃষ্টি হয়েছে।

২০০০ সালে হংকংয়ের জিডিপি বাংলাদেশের চেয়ে বড় হলেও পরের ১০ বছরে সেটার পরির্বতন হয়েছে। আর ২০১৮ সালে এসে বাংলাদেশের অর্থনীতির আকার বেড়ে হয়েছে হংকংয়ের প্রায় দ্বিগুণ।

অন্যদিকে, এডিবি বলছে ২০০০ সালেও বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে ছিল সিঙ্গাপুর। ওই বছর বাংলাদেশের ১৫ হাজার ১৮০ কোটি ডলারের বিপরীতে সিঙ্গাপুরে সৃষ্টি হয়েছিল ১৬ হাজার ৭১৮ কোটি ডলারের পণ্য ও সেবা। কিন্তু, ২০১০ সালে বাংলাদেশের জিডিপির আকার ৩৬ হাজার ৪০৫ কোটি ডলারে দাঁড়ালে পিছিয়ে পড়ে সিঙ্গাপুর। তারও আট বছর পর বাংলাদেশের অর্থনীতির আকার সিঙ্গাপুরের চেয়ে বড় হয় ২২ শতাংশ।

তবে জিডিপিতে হংকং-সিংগাপুরকে পেছনে ফেললেও উন্নয়নের দিক দিয়ে এখনও বহু গুণে পিছিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ।

ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এশিয়ার সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ চীন। দ্বিতীয় অবস্থানে আছে ভারত। এশিয়ার মোট ৪৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৩তম।

ওডি/টিএএফ

  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া

 

সম্পাদকীয় কার্যালয় 

১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।

যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702 

ই-মেইল: [email protected]

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড