• শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১  |   ৩০ °সে
  • বেটা ভার্সন
sonargao

মিয়ানমার থেকে এলো ১৮৯৩ মেট্রিক টন পেঁয়াজ 

  অধিকার ডেস্ক

১৩ জানুয়ারি ২০২০, ২০:৩৭
পেঁয়াজ
পেঁয়াজ আমদানি (ছবি : সংগৃহীত)

মিয়ানমার থেকে দুইদিনে কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে ১৮৯৩ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে। সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যা পর্যন্ত মিয়ানমার থেকে টেকনাফ স্থলবন্দরে এসেছে ১ হাজার ৯২ দশমিক ৬৭৯ মেট্রিক টন পেঁয়াজ। এর আগের দিন (রবিবার) এসেছে ৭০০ দশমিক ৫৬৯ মেট্রিক টন পেঁয়াজ। তবে আগের তুলনায় পেঁয়াজ আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে।

সোমবার (১৩ জানুয়ারি) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করে টেকনাফ স্থলবন্দরের শুল্ক কর্মকর্তা মো. আবছার উদ্দিন।

তিনি বলেন, মিয়ানমার থেকে এ স্থলবন্দরে প্রায় ১২’শ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। তবে এখনো ৫০০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ খালাসের অপেক্ষায় ট্রলারে নোঙর করে আছে। তাছাড়া মিয়ানমার থেকে আরও কয়েক’শ মেট্রিক টন পেঁয়াজ ভর্তি একাধিক ট্রলার স্থলবন্দরে আসার পথে রওনা দিয়েছে।

আরও পড়ুন : ব্যাংকের নারী কর্মীরা পাচ্ছেন ৬ মাসের ছুটি

টেকনাফ শুল্ক বিভাগ জানায়, (১-১৩ জানুয়ারি) সোমবার পর্যন্ত ১৩ দিনে মিয়ানমার থেকে ৪ হাজার ৭২১ দশমিক ৮৩৮ মেট্রিক টন পেঁয়াজ এসেছে। তার মধ্যে সোমবার মিয়ানমার থেকে আসে ১ হাজার ৯২ দশমিক ৬৭৯ মেট্রিক টন পেঁয়াজ। এর আগের দিন ৭০০ দশমিক ৫৬৯ মেট্রিক টন পেঁয়াজ এসেছিল। এছাড়া গত বছর ডিসেম্বরে ১৪ হাজার ৬৪৭ দশমিক ৬০৯ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়। নভেম্বরে ২১ হাজার ৫৬০ দশমিক ৪৫২ মেট্রিক টন, অক্টোবরে ২০ হাজার ৮৪৩ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছিল। এছাড়া সেপ্টেম্বর ও আগস্ট মাসে ৩ হাজার ৫৭৩ ও ৮৪ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়।

টেকনাফ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ইউনাইটেড ল্যান্ড পোর্টের ব্যবস্থাপক মো: জসিম উদ্দীন চৌধুরী বলেন, এখন মিয়ানমার থেকে বেশি পরিমাণে পেঁয়াজ আমদানি করছে ব্যবসায়ীরা। আমদানিকৃত পেঁয়াজ দ্রুত সময়ে খালাসে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। তাছাড়া বন্দরে ৫০০ মেট্রিক টনের মতো পেঁয়াজ খালাসের অপেক্ষায় রয়েছে।

ওডি/নূর

  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া

 

সম্পাদকীয় কার্যালয় 

১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।

যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702 

ই-মেইল: [email protected]

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড