কক্সবাজার প্রতিনিধি
আষাঢ়ের প্রথম দিন পর্যটন নগরী কক্সবাজারে চলছে রৌদ-বৃষ্টির লুকোচুরি খেলা। সেই সঙ্গে রয়েছে বৈরী আবহাওয়া। সব ধরনের প্রতিকূলতা পেছনে ফেলে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে এখনো ছুটে আসছেন দেশি-বিদেশি ভ্রমণ পিপাসু পর্যটকরা। পর্যটকদের পদভারে যেন এক উৎসবের নগরীতে পরিণত হয়েছে কক্সবাজার।
ঈদের ছুটি শেষ হলেও এখনো পর্যটকে ভরপুর সৈকত শহর কক্সবাজার। সৈকতের সব কয়টি পয়েন্টেই এখনো উপচে পড়া ভিড়। তবে পর্যটকদের নিরাপত্তায় কোনো ধরনের ঘাটতি নেই বলে জানিয়েছে লাইফ গার্ড সংস্থা ও ট্যুরিস্ট পুলিশ।
শনিবার (১৫ জুন) সকালে সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টে গিয়ে দেখা গেছে, বিপুল সংখ্যক পর্যটক সমুদ্রস্নানে ব্যস্ত। জীবনের প্রথম বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত ভ্রমণে এসে নিজেকে সাগরে ঢেউয়ে ভাসিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন অনেকে। উত্তাল সাগরের লাবনী পয়েন্ট, সুগন্ধা পয়েন্ট এবং কলাতলীসহ প্রতিটি পয়েন্টেই টাঙানো হয়েছে লাল পতাকা। তাই সমুদ্রস্নানের ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বনের অনুরোধ জানিয়েছেন কক্সবাজার সি সেইভ লাইভগার্ড সুপারভাইজার ওসমান গণি।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের সমুদ্রস্নানের নিরাপত্তায় নিয়োজিত রয়েছে দুটি লাইফগার্ড সংস্থার অর্ধশতাধিক কর্মী। হয়রানি রোধে সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করছেন জেলা প্রশাসনের শতাধিক সৈকতকর্মী।
জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন বলেন, বিপুলসংখ্যক পর্যটকের নিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি তাদের সমস্যা সম্পর্কে সজাগ আছে প্রশাসন। পর্যটক হয়রানি রোধে সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করছেন জেলা প্রশাসনের শতাধিক সৈকতকর্মী।
ওডি/এসএএফইউ
নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া
সম্পাদকীয় কার্যালয়
১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।
যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702
ই-মেইল: [email protected]
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড