• শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১  |   ২৭ °সে
  • বেটা ভার্সন
sonargao

শেরপুর সীমান্তে বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ ফেরত দিল ভারতীয় পুলিশ

  শাকিল মুরাদ, শেরপুর:

০৪ মে ২০২৩, ১৭:১৭
মরদেহ

ভারতে নিহত হওয়ার তিনদিন পর এক কৃষকের মরদেহ বাংলাদেশে ফেরত দিয়েছে ভারতীয় পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (৪ মে) বিকেলে শেরপুর সীমান্তের ১১১৬ নং মেইন পিলার সংলগ্ন নাকুগাঁও স্থলবন্দর দিয়ে উভয় দেশের মধ্যে পতাকা বৈঠক শেষে বাংলাদেশি ওই কৃষকের মৃতদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

জানা গেছে, নিহত মনির (৪৩)। তিনি শ্রীবরদী উপজেলার রানীশিমুল ইউনিয়নের পশ্চিম খাড়ামোড়া গ্রামের মৃত মুন্সের আলীর ছেলে।

নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, নিহত মনির সপরিবারে ঢাকায় থাকতো। সে রাজমিস্ত্রির কাজ এবং তার স্ত্রী গার্মেন্টসে চাকরি করতো। এবার ঈদের ছুটিতে সে বাড়িতে বেড়াতে আসে।

এদিকে, গত পহেলা মে রাত থেকে মনির নিখোঁজ ছিল। পরবর্তীতে পুলিশের মাধ্যমে তারা জানতে পারে মনিরের মরদেহ ভারতের একটি হাসপাতালে আছে।

এ ব্যাপারে শ্রীবরদী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বিপ্লব কুমার বিশ্বাস বলেন, নিহত মনিরের মরদেহ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এরপর তার মরদেহ শেরপুর সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর কি কারণে মনিরের মৃত্যু হয়েছে সেটা জানা যাবে।

এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) সাইদুর রহমান জানান, মনির আহত অবস্থায় ভারতের একটি স্থানে পরেছিল। পরে খবর পেয়ে পহেলা মে রাতে মনিরকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে ঢালু থানা পুলিশ। এরপর ২মে ভারতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মনিরের মৃত্যু হয়।

এদিকে, মনির মৃত্যুর আগে তার নাম ঠিকানা বলে যাওয়ায় তার পরিবারকে মৃত্যুর খবর জানাতে পারে। তবে, সে কি কারণে মারা গেছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এছাড়া এ বিষয়ে ভারতের ঢালু থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি দৈনিক অধিকারকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া

 

সম্পাদকীয় কার্যালয় 

১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।

যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702 

ই-মেইল: [email protected]

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড