• বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১  |   ৩৫ °সে
  • বেটা ভার্সন
sonargao

স্বাস্থ্যবিধি না মানায় ১৩৮১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

  সারাদেশ ডেস্ক

০১ জুলাই ২০২০, ১৮:২৯
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

বাগেরহাটে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সরকারের আরোপিত স্বাস্থ্যবিধি না মানার অপরাধে ভ্রাম্যমাণ আদালত এক হাজার ৩৮১ জনকে নয় লাখ ২৮ হাজার ৭৭০ টাকা জরিমানা করেছে।

এ সময় এক হাজার ৩৮১ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে এক হাজার ৩৫৩টি। গত এক মাসে বাগেরহাটের নয় উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজার পাড়া মহল্লায় ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে এই জরিমানা আদায় করে।

অতি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের না হওয়া, বারবার সাবান দিয়ে হাত ধোয়া, মুখে মাস্ক পরা এবং শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে নিজেকে সুরক্ষার একমাত্র উপায় বলে শুরু থেকে জানিয়ে আসছে সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগ।

বাগেরহাটের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) শাহীনুজ্জামান সকালে এই প্রতিবেদককে বলেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে বাগেরহাটের জনসাধারণকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে জেলা প্রশাসন শুরু থেকে নানা সচেতনতামূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছে।

ব্যাপক প্রচারণা চালানোর পরেও অনেকেই স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে উদাসীন।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে নাগরিকদের সুরক্ষা দিতে বাগেরহাটের নয় উপজেলায় ৩০টি ভ্রাম্যমাণ আদালত সার্বক্ষণিক মাঠে কাজ করছে। যারা স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না তাদের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত আইনানুগ ব্যবস্থা নিয়েছে।

গত জুন মাসে জেলার বিভিন্ন হাট বাজার পাড়া মহল্লায় ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে এক হাজার ৩৮১ জনকে নয় লাখ ২৮ হাজার ৭৭০ টাকা জরিমানা করে। এসময় তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে এক হাজার ৩৫৩টি।করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে প্রশাসন কঠোর অবস্থানে রয়েছে। প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।

আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি দৈনিক অধিকারকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া

 

সম্পাদকীয় কার্যালয় 

১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।

যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702 

ই-মেইল: [email protected]

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড