আরিফ সবুজ
নোয়াখালী
ধর্ষক মজনু নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার জাহাজমারা ইউনিয়নের বাসিন্দা নয় বলে জানিয়েছেন জাহাজমারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মাসুম বিল্লাহ।
শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) সকালে নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার জাহাজমারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মাসুম বিল্লাহ দৈনিক অধিকারকে জানান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ধর্ষণের ঘটনায় জাতি লজ্জিত।
তবে এ ঘটনায় র্যাব যে মজনুকে গ্রেফতার করেছে এবং তার বাড়ি নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার জাহাজমারা ইউনিয়নে বলা হয়েছে তা তিনি মানতে নারাজ।
তিনি জানান, গত কয়েক দিন বহু খোঁজ নিয়েও মজনুর পরিচয় নিশ্চিত করা যায়নি। চেয়ারম্যান দাবি করেন ধর্ষক মজনু জাহাজমারা ইউনিয়নের বাসিন্দা নয়।
এ ব্যাপারে জাহাজমারা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মো. সিরাজ মিয়ার সঙ্গে দৈনিক অধিকারের কথা হয়। সাবেক এ চেয়ারম্যান জানান, (ধর্ষক) মজনু নামে জাহাজমারা ইউনিয়নের কোনো লোকের পরিচয় জানা যায়নি। এর কোনো আত্মীয় স্বজন কিংবা পরিচয়েরও জাহাজমারা ইউনিয়নে সন্ধান মেলেনি।
হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানিয়েছেন, গত মঙ্গলবার থেকে এখনো পর্যন্ত মজনুর পরিচয় নিশ্চিত করা যায়নি। তবে ব্যাপারে কোনো তথ্য পাওয়া গেলে পরবর্তীতে জানানো হবে।
আরও পড়ুন : স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
৫ জানুয়ারি রাজধানীর কুর্মিটোলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস থেকে নামার পর এক ছাত্রীকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ মজনু নামে এক যুবককে আটক করেছে র্যাব। ৭ জানুয়ারি রাতে গাজীপুরের টঙ্গী থেকে তাকে আটক করে। এ ঘটনায় মজনুর বাড়ি নোয়াখালীর হাতিয়ায় বলে জানান র্যাব। বিভিন্ন মিডিয়ায় ধর্ষক মজনুর নোয়াখালী হাতিয়া উপজেলার জাহাজমারা ইউনিয়নে বলে প্রকাশ করা হয়েছে।
ওডি/জেএস
নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া
সম্পাদকীয় কার্যালয়
১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।
যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702
ই-মেইল: [email protected]
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড