সাহিত্য ডেস্ক
জলজ্যান্ত মূর্তি নিয়ে নাড়াচাড়া করো আর ভাবো মহাবীর রুস্তম তুমি– বর্শা ছুঁড়লেই পৈশাচিক সুখ।
রক্ত যে দানা বেঁধে আছে সীসা হয়ে– আছে কি সেই খবর? পৌত্তলিক প্রতিমা গাঁথো সুনিপুণ শিল্পে, পোষণে তবে কেন এত বিতৃষ্ণা। কালীঘাটের বদ্ধ কালিতে চুবিয়ে মারতো তোমাকেও যদি– রং লেপনের পরে, অভিশাপ তোমায় ছুঁতে পারত না, মানুষ আমি, এই পরম সত্য অস্বীকার করে বলছি, নিজেই অভিশপ্ত তুমি আজ - অনাগত অতিথির বিদায়ী কান্নার ঢলে।
শোন প্রিয়া, তোমাকেও বলি, তরবারি গায়ে বিঁধিয়ে কেন অবশেষে তুমি পৃথিবী বিষিয়ে দাও – তস্কর হয়ে। এত সুখী তুমি, মরদের চামড়ার বৃক্ষ তোমার ঝাউবন দেহে লয়ে, ( অসময়ে ) ভাবো নি একবারও, নির্বিঘ্নে হত্যা করতে চলেছ তোমার অস্থি জুড়ে ঘুমিয়ে থাকা চেরি ফুলটিকে। সুন্দর তো তুমি নও, চির অসুন্দরী তুমি– সুন্দরের হত্যাকারিণী, যাও তবে, অভিশাপ তোমাকেও দিলাম।
নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া
সম্পাদকীয় কার্যালয়
১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।
যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702
ই-মেইল: [email protected]
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড