অধিকার ডেস্ক ১৭ অক্টোবর ২০১৮, ১১:১৬
বর্তমানে দেশের চাহিদার ৭০ শতাংশ মধু আমদানি করতে হয়। কিন্তু মধু উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতের দক্ষতা বাড়ালে অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে মধু রপ্তানি করা সম্ভব বলে মনে করছেন প্রিজম বাংলাদেশ প্রকল্পের সিনিয়র এক্সপার্ট মাতেজা ডামেস্টিয়া।
মঙ্গলবার (১৬ অক্টোবর) রাজধানীর পুরানা পল্টনে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) মিলনাতয়নে ‘বাংলাদেশি মধু ব্র্যান্ডিং’ দিনব্যাপী শীর্ষক কর্মশালায় তিনি এ সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে বর্তমানে মৌচাষির সংখ্যা প্রায় ২৫ হাজার তিন হাজার টন মধু উৎপাদন করেন। কিন্ত সেটি চাহিদার তুলনায় অপর্যাপ্ত। অথচ তাদের দ্বারাই বছরে ২৫ হাজার টন থেকে এক লাখ টন পর্যন্ত মধু উৎপাদন করা সম্ভব।
মাতেজা ডামেস্টিয়া পরামর্শ দেন, আমরা বংলাদেশে নানা আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের মধুর আলাদা ব্র্যান্ডিং করে থাকি। এর পরিবর্তে মেইড ইন বাংলাদেশ নামে দেশীয় মধুর ব্র্যান্ডিং শুরু করতে পারি।
এ কর্মশালার আয়োজন করেন ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) এবং প্রিজম প্রকল্প। এখানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন- প্রিজম প্রকল্পের সিনিয়র এক্সপার্ট মাতেজা ডামেস্টিয়া। কর্মশালায় মধুর বৈশ্বিক উৎপাদন-বাজার, বাংলাদেশে মধু চাষ এবং এর উৎপাদনের চিত্র তুলে ধরা হয়।
নির্বাহী সম্পাদক: গোলাম যাকারিয়া
সম্পাদকীয় কার্যালয়
১৪৭/ডি, গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫।
যোগাযোগ: 02-48118243, +8801907484702
ই-মেইল: [email protected]
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by : অধিকার মিডিয়া লিমিটেড